হৃদয়স্পর্শী প্রেমের গল্পে সজল-নাদিয়া
Published: 11th, July 2025 GMT
অভিনয়শিল্পী আবদুন নূর সজল ও সালহা খানম জুটি হয়ে ‘প্রিয় কবিতা’,‘ইচ্ছে দহন’সহ অসংখ্য নাটেকে অভিনয় করেছেন। এবার এই জুুটিকে দেখা যাবে ‘বর্ষা বিহনে’ নাটকে। হৃদয়স্পর্শী প্রেমের গল্প নিয়ে নাটকটি রচনা করেছেন রেজাউর রহমান রিজভী। পরিচালনা করেছেন ওয়ালিদ আহমেদ। নাটকটি প্রচার হবে এশিয়ান টিভিতে
আজ ১১ জুলাই শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে। এছাড়া প্রচারের পরপরই সাদামাটা এন্টারটেইনমেন্টের ইউটিউব চ্যানেলেও নাটকটি মুক্তি দেয়া হবে।
সজল-নাদিয়া ছাড়াও নাটকটিতে আরও অভিনয় করেছন সুষমা সরকার, তুর্জা নীল, আফরোজা মোমেন, খালেদা বেলা, নিয়ামুল মুক্তা ও আনিতা আকিল।
এতে অভিনয় প্রসঙ্গে সালহা খানম নাদিয়া বলেন, নাটকটির গল্প অসাধারণ। বেশ বিরতির পর সজল ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করেছি। গল্প ও চরিত্র মিলে নাটকটি দর্শকের পছন্দ হবে বলে আশা করছি।’ নাটকটির আবহ সংগীত করেছেন ওয়ালিদ আহমেদ, চিত্রগ্রহণ হাসান জুয়েলের, কালার ও এডিটিং করেছেন যথাক্রমে আশিকুজ্জামান অপু ও সজিবুজ্জামান দীপু। ভিএফএক্স ও পোস্ট-প্রোডাকশনে কাজ করেছেন নীল।
নাটকটির রচয়িতা রেজাউর রহমান রিজভী বলেনম, ‘বর্ষা বিহনে’ নাটকের গল্প আবর্তিত হয়েছে সম্পর্ক, ভালোবাসা ও জীবনের জটিলতা ঘিরে। দর্শকদের আবেগ ছুঁয়ে যাওয়ার মতো একটি পরিপূর্ণ পারিবারিক নাটক এটি। আশা করছি নাটকটি দর্শকে মন ভরাবে।’
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: সজল ন দ য় নদ কর ছ ন র গল প ন টকট
এছাড়াও পড়ুন:
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে কারখানার শ্রমিক হত্যায় যুবকের স্বীকারোক্তি
রাজধানীর লালবাগে কারখানার শ্রমিক মো. হোসেনকে (২৪) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় মো. আবির নামের এক যুবক আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। মনোমালিন্যের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয় বলে মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুল ইসলাম এ জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আশরাফুল ইসলাম বলেন, আসামি আবিরকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। আসামি দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে রাজি হওয়ায় লালবাগ থানার উপপরিদর্শক মো. নাজমুজ্জামান জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করেন। পরে আদালত জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত সোমবার তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে আবিরের সঙ্গে নিহত হোসেনের বন্ধু নীরবের কথা–কাটাকাটি হয়। এ সময় হোসেন তাঁর বন্ধুর পক্ষ নিলে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। পরে বিষয়টি মীমাংসা হলেও আবির তা মেনে নেননি।
এর জেরে মঙ্গলবার বিকেলে হোসেন কারখানা থেকে বাড়ি ফেরার পথে লালবাগের শহিদনগর এলাকায় একটি দোকানের সামনে আবির পেছন থেকে তাঁর পিঠে ছুরি মারেন। খবর পেয়ে স্বজনেরা হোসেনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।
মামলার অভিযোগ থেকে আরও জানা যায়, আবির ওই এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। হোসেন সেখানে ভাড়া থাকতেন এবং একটি কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন।
এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।