রোগী দেখার সময় গেম খেলায় ব্যস্ত চিকিৎসক
Published: 10th, December 2025 GMT
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দায়িত্ব পালনকালে রোগী দেখার ফাঁকে মোবাইলে গেম খেলতে দেখা গেছে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শামরিন সুলতানাকে (তৃণা)। এক হাতে প্রেসক্রিপশন, অন্য হাতে মোবাইলে গেম খেলার এমন দৃশ্যের ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ ঘটনায় রোগী ও স্বজনদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
ভিডিওতে দেখা গেছে, চিকিৎসা নিতে আসা রোগী পাশে দাঁড়িয়ে থাকলেও ডা.
এ ঘটনায় সেবা প্রার্থীরা প্রশ্ন তুলেছেন, মানুষের জীবনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উপেক্ষা করে একজন চিকিৎসকের দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণে রোগীরা কতটা নিরাপদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. আনারুল কবির বলেন, ‘‘বিষয়টি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। ডিউটিরত অবস্থায় মোবাইলে গেম খেলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এটি তার ভুল। আমরা তাকে অফিসিয়ালি কৈফিয়ত তলব করেছি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’
এ বিষয়ে জানতে ডা. শামরিন সুলতানা তৃণার মোবাইলে ব্যবহৃত নম্বরে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ঢাকা/কাঞ্চন/রাজীব
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ধামগড় ইউনিয়ন ৪টি ওয়ার্ড বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন
বন্দর উপজেলা বিএনপির আওতাধীন ধামগড় ইউনিয়ন ৩, ৪, ৭ ও ৯নং ওয়ার্ড বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হিরণ ও সাধারণ সম্পাদক হারুন উর রশিদ লিটন এবং ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জাহিদ খন্দকার যৌথভাবে ১৭ সদস্যবিশিষ্ট এই চারটি ওয়ার্ড কমিটির অনুমোদন দেন।
বন্দর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হারুন উর রশিদ লিটন বলেন, আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সামনে রেখে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী পক্ষে ঐক্যবদ্ধ কাজ করার লক্ষ্যে ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির চারটি ওয়ার্ড বিএনপি কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই কমিটির নেতৃবৃন্দ সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে কাজ করবে।
তিনি আরও বলেন, মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল ১৫দিনের মধ্যে সকল ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটি গঠন করার জন্য। সেই ধারাবাহিকতায় আমরা ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির চারটি ওয়ার্ডের কমিটি গঠন করে দিয়েছি।
আর ধামগড় ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক অনুপস্থিত থাকায় আমি ও বন্দর উপজেলার সভাপতি এবং ধামগড় ইউনিয়নের সভাপতি যৌথভাবে স্বাক্ষর করে এই কমিটি অনুমোদন করে দিয়েছি