ফুটবলশৈলী ও কৌশলগত দক্ষতা দিয়ে কোল পালমার কয়েকজন কিংবদন্তি ফুটবলারের নজর কেড়েছেন। তাঁকে ভবিষ্যতের মহাতারকাও মনে করছেন কেউ কেউ।

চেলসির সাবেক উইঙ্গার প্যাট নেভিনের মতে, পালমার হতে পারেন পরবর্তী জিনেদিন জিদান। তবে লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে তাঁকে তুলনায় আনতে চান না নেভিন।

গত বছর পিএফএ বর্ষসেরা তরুণ খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন কোল পালমার.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাদ

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের তালিকা থেকে আটজনের নাম বাদ দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। এদের মধ্যে চারজনের নাম গেজেটে দুবার এসেছে। বাকি চারজন সরাসরি জুলাই আন্দোলনে সম্পৃক্ত ছিলেন না। আজ রোববার রাতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

যে চারজনের নাম গেজেটে দুবার এসেছে, তাঁরা হলেন ভোলার শাহজাহান (গেজেট নম্বর ৬১১), শরীয়তপুরের বাঁধন (গেজেট নম্বর ৮৩৬), ঢাকার রামপুরার মুসলেহ উদ্দিন (গেজেট নম্বর ২২৪) এবং সাভারের মো. রনি (গেজেট নম্বর ৭৬৬)।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, খলিলুর রহমান (গেজেট নম্বর ২২৯) তালুকদার ছিলেন পুলিশ সদস্য এবং তাঁর বাড়ি টাঙ্গাইলে। জিন্নাহ মিয়া (গেজেট নম্বর ৩৭৫) জেল পলাতক আসামি ছিলেন এবং তাঁর বাড়ি নরসিংদীতে। বশির সরদার (গেজেট নম্বর ৮২৩) জুলাই আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না, তিনি অসুস্থ থাকার কারণে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন এবং পরে সেখানেই মারা যান। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীতে।

তাওহিদুল আলম জিসান (গেজেট নম্বর ৮১৮) পারিবারিক দ্বন্দ্বে মারা যান এবং এ বিষয়ে আদালতে মামলা চলছে। তাঁর বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। তিনি জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।

একটি স্বচ্ছ তালিকা চান জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানান, জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের তালিকায় আরও সংশোধন হবে। প্রথম দিকে কিছু ভুলভ্রান্তি হতে পারে। এখন তা সংশোধন করা হচ্ছে।

সরকারি গেজেট অনুযায়ী, ২ আগস্ট পর্যন্ত শহীদের সংখ্যা ছিল ৮৪৪। আজ ৮ জন বাদ দেওয়ার পর নতুন গেজেট অনুযায়ী শহীদের সংখ্যা ৮৩৬।

সম্পর্কিত নিবন্ধ