ইউটিউব চ্যানেল দ্রুত জনপ্রিয় করার ৮ কৌশল
Published: 17th, September 2025 GMT
অনলাইনে বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম এখন ইউটিউব। ভিডিও দেখার পাশাপাশি ইউটিউবে নিজস্ব চ্যানেল খুলে আয়ত্ত করছেন অনেকে। কিন্তু ইউটিউব চ্যানেল জনপ্রিয়তা না পাওয়ার কারণে নিয়মিত ভালো মানের ভিডিও প্রকাশ করলেও অনেকের দর্শকসংখ্যা (ভিউ) বেশি হয় না। তবে বেশ কিছু বিষয় মেনে চললে ইউটিউব চ্যানেল দ্রুত জনপ্রিয় করা যায়। ইউটিউব চ্যানেল দ্রুত জনপ্রিয় করার আট কৌশল জেনে নেওয়া যাক।
১.
আকর্ষণীয় থাম্বনেইল তৈরি
ভিডিওর থাম্বনেইল দর্শকের কাছে প্রথম আকর্ষণ তৈরি করে। তাই স্পষ্ট ও রঙিন ছবি ব্যবহার করে সঙ্গে গাঢ় অক্ষরে লেখা টেক্সট যুক্ত করতে হবে। এতে ভিডিওর প্রতি দর্শকের কৌতূহল বাড়বে।
২. শুরুর ১০ সেকেন্ডে দর্শক ধরে রাখা
ভিডিও শুরুর প্রথম কয়েক সেকেন্ডই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। শুরুতেই আকর্ষণীয় বা চমকপ্রদ কোনো বিষয় তুলে ধরতে পারলে দর্শক ভিডিও দেখতে আগ্রহী হন। একটি ভিডিওর দৈর্ঘ্যের ওপর হুক নির্ভর করে। এ ছাড়া দর্শক ভিডিও দেখে চলে যাওয়ার আগে যেন চ্যানেলটির গ্রাহক (সাবস্ক্রাইবার) হন, সে জন্য ভিডিওর শুরুতে, মাঝখানে ও শেষে গ্রাহক হওয়ার আহ্বান জানাতে হবে।
৩. দর্শকের মতামত চাওয়া
ভিডিওর মধ্যে প্রশ্ন রেখে বা মতামত জানতে চেয়ে দর্শককে কমেন্ট সেকশনে যুক্ত হতে উৎসাহিত করতে হবে। এতে ভিডিওর কনটেন্ট নিয়ে দর্শকদের আগ্রহও বাড়বে।
আরও পড়ুনইউটিউবের প্রথম ভিডিও কোনটি, কে আপলোড করেছিলেন২৮ জানুয়ারি ২০২৩৪. পোল বা কার্ডের মতো ইন্টারঅ্যাকটিভ কৌশল ব্যবহার
ভিডিওর বিষয়ে পোল ও কার্ড যুক্ত করলে দর্শক সরাসরি অংশ নিতে পারেন। এ ধরনের উদ্যোগ চ্যানেলের এনগেজমেন্ট বাড়াতে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে।
৫. নিয়মিত কনটেন্ট প্রকাশ
ইউটিউব চ্যানেলের গ্রাহকসংখ্যা বাড়াতে অবশ্যই নিয়মিতভাবে ভিডিও প্রকাশ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়সূচি মেনে ভিডিও প্রকাশ করলে দর্শকদের মধ্যে প্রত্যাশা তৈরি হয়। ধারাবাহিকভাবে ভিডিও প্রকাশের ফলে নিয়মিত দর্শক বৃদ্ধির পাশাপাশি চ্যানেলের গ্রাহকসংখ্যাও বৃদ্ধি পায়।
আরও পড়ুনইউটিউবে সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০ চ্যানেলের নাম জানেন কি১৪ অক্টোবর ২০২৪৬. প্রতিক্রিয়ার উত্তর দেওয়া
দর্শকের মন্তব্য ও প্রশ্নের উত্তর দেওয়া চ্যানেলের প্রতি আস্থা তৈরি করে। এতে নির্মাতা ও দর্শকের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। এর ফলে অনিয়মিত দর্শকেরাও চ্যানেলে গ্রাহক হয়ে থাকেন।
৭. ভিডিও প্লেলিস্টে সাজানো
ভিডিওগুলো প্লেলিস্টে সাজিয়ে রাখলে দর্শক একটির পর একটি ভিডিও দেখতে আগ্রহী হন। এর ফলে ভিডিও দেখার সময় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায় এবং ইউটিউবও সার্চ ফলাফলে আপনার চ্যানেলকে দ্রুত সামনে নিয়ে যাবে।
৮. ভিডিওর শেষে ‘কল টু অ্যাকশন’ রাখা
প্রতিটি ভিডিওর শেষে দর্শককে লাইক, সাবস্ক্রিপশন ও শেয়ার করার আহ্বান জানাতে হবে। এতে দ্রুত দর্শকসংখ্যা ও এনগেজমেন্ট বাড়বে। এ ছাড়া চ্যানেলকে এগিয়ে রাখতে ভিডিওর শিরোনাম ও বর্ণনায় দর্শকদের বেশি খোঁজ করা শব্দ বা কিওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করতে হবে।
সূত্র: টেকলুসিভ
আরও পড়ুনইউটিউবে সবচেয়ে জনপ্রিয় চ্যানেল ‘মি. বিস্ট’, সেরা ১০ চ্যানেল কোনগুলো জানেন কি০৩ জুন ২০২৪উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ভ ড ও প রক শ ভ ড ওর শ জনপ র য়
এছাড়াও পড়ুন:
ইউটিউব চ্যানেল দ্রুত জনপ্রিয় করার ৮ কৌশল
অনলাইনে বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম এখন ইউটিউব। ভিডিও দেখার পাশাপাশি ইউটিউবে নিজস্ব চ্যানেল খুলে আয়ত্ত করছেন অনেকে। কিন্তু ইউটিউব চ্যানেল জনপ্রিয়তা না পাওয়ার কারণে নিয়মিত ভালো মানের ভিডিও প্রকাশ করলেও অনেকের দর্শকসংখ্যা (ভিউ) বেশি হয় না। তবে বেশ কিছু বিষয় মেনে চললে ইউটিউব চ্যানেল দ্রুত জনপ্রিয় করা যায়। ইউটিউব চ্যানেল দ্রুত জনপ্রিয় করার আট কৌশল জেনে নেওয়া যাক।
১. আকর্ষণীয় থাম্বনেইল তৈরি
ভিডিওর থাম্বনেইল দর্শকের কাছে প্রথম আকর্ষণ তৈরি করে। তাই স্পষ্ট ও রঙিন ছবি ব্যবহার করে সঙ্গে গাঢ় অক্ষরে লেখা টেক্সট যুক্ত করতে হবে। এতে ভিডিওর প্রতি দর্শকের কৌতূহল বাড়বে।
২. শুরুর ১০ সেকেন্ডে দর্শক ধরে রাখা
ভিডিও শুরুর প্রথম কয়েক সেকেন্ডই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। শুরুতেই আকর্ষণীয় বা চমকপ্রদ কোনো বিষয় তুলে ধরতে পারলে দর্শক ভিডিও দেখতে আগ্রহী হন। একটি ভিডিওর দৈর্ঘ্যের ওপর হুক নির্ভর করে। এ ছাড়া দর্শক ভিডিও দেখে চলে যাওয়ার আগে যেন চ্যানেলটির গ্রাহক (সাবস্ক্রাইবার) হন, সে জন্য ভিডিওর শুরুতে, মাঝখানে ও শেষে গ্রাহক হওয়ার আহ্বান জানাতে হবে।
৩. দর্শকের মতামত চাওয়া
ভিডিওর মধ্যে প্রশ্ন রেখে বা মতামত জানতে চেয়ে দর্শককে কমেন্ট সেকশনে যুক্ত হতে উৎসাহিত করতে হবে। এতে ভিডিওর কনটেন্ট নিয়ে দর্শকদের আগ্রহও বাড়বে।
আরও পড়ুনইউটিউবের প্রথম ভিডিও কোনটি, কে আপলোড করেছিলেন২৮ জানুয়ারি ২০২৩৪. পোল বা কার্ডের মতো ইন্টারঅ্যাকটিভ কৌশল ব্যবহার
ভিডিওর বিষয়ে পোল ও কার্ড যুক্ত করলে দর্শক সরাসরি অংশ নিতে পারেন। এ ধরনের উদ্যোগ চ্যানেলের এনগেজমেন্ট বাড়াতে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে।
৫. নিয়মিত কনটেন্ট প্রকাশ
ইউটিউব চ্যানেলের গ্রাহকসংখ্যা বাড়াতে অবশ্যই নিয়মিতভাবে ভিডিও প্রকাশ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়সূচি মেনে ভিডিও প্রকাশ করলে দর্শকদের মধ্যে প্রত্যাশা তৈরি হয়। ধারাবাহিকভাবে ভিডিও প্রকাশের ফলে নিয়মিত দর্শক বৃদ্ধির পাশাপাশি চ্যানেলের গ্রাহকসংখ্যাও বৃদ্ধি পায়।
আরও পড়ুনইউটিউবে সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০ চ্যানেলের নাম জানেন কি১৪ অক্টোবর ২০২৪৬. প্রতিক্রিয়ার উত্তর দেওয়া
দর্শকের মন্তব্য ও প্রশ্নের উত্তর দেওয়া চ্যানেলের প্রতি আস্থা তৈরি করে। এতে নির্মাতা ও দর্শকের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। এর ফলে অনিয়মিত দর্শকেরাও চ্যানেলে গ্রাহক হয়ে থাকেন।
৭. ভিডিও প্লেলিস্টে সাজানো
ভিডিওগুলো প্লেলিস্টে সাজিয়ে রাখলে দর্শক একটির পর একটি ভিডিও দেখতে আগ্রহী হন। এর ফলে ভিডিও দেখার সময় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায় এবং ইউটিউবও সার্চ ফলাফলে আপনার চ্যানেলকে দ্রুত সামনে নিয়ে যাবে।
৮. ভিডিওর শেষে ‘কল টু অ্যাকশন’ রাখা
প্রতিটি ভিডিওর শেষে দর্শককে লাইক, সাবস্ক্রিপশন ও শেয়ার করার আহ্বান জানাতে হবে। এতে দ্রুত দর্শকসংখ্যা ও এনগেজমেন্ট বাড়বে। এ ছাড়া চ্যানেলকে এগিয়ে রাখতে ভিডিওর শিরোনাম ও বর্ণনায় দর্শকদের বেশি খোঁজ করা শব্দ বা কিওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করতে হবে।
সূত্র: টেকলুসিভ
আরও পড়ুনইউটিউবে সবচেয়ে জনপ্রিয় চ্যানেল ‘মি. বিস্ট’, সেরা ১০ চ্যানেল কোনগুলো জানেন কি০৩ জুন ২০২৪