৩১ দফা বাস্তবায়নে বন্দর উপজেলা বিএনপির লিফলেট বিতরণ
Published: 16th, October 2025 GMT
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১দফা বন্দর উপজেলার প্রতিটি জনগণের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান ও সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ টিপুর নেতৃত্বে জনসাধারণের মাঝে বিতরণ ও ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ করে ভোট প্রার্থনা করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে বন্দর উপজেলার মদনপুর ইউনিয়নের দেওয়ান ভাগ থেকে শুরু করে দেওয়ান ভাগ বাজার দিয়ে ছোটভাগ হয়ে মদনপুর স্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন জনসাধারণ, দোকানদার, পথচারী, রিক্সা চালকদের মাঝে এই লিফলেট বিতরণ করা হয়।
এসময়ে বিএনপির নেতাকর্মীরা স্লোগানের শ্লোগানে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ করে ভোট প্রার্থনা করেন।
বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হিরণের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ লিটনের সঞ্চালনায় লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব এড.
এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হক, বিএনপি নেতা আমিনুল ইসলাম, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহাদুল্লাহ মুকুল, মুছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি তাঁরা মিয়া, বন্দর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রাজু আহমেদসহ পাঁচটি ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ত র ক রহম ন ন র য়ণগঞ জ ব এনপ র স ন ব এনপ ব তরণ
এছাড়াও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জে ভাবি ও ভাতিজাকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ভাবি ও ভাতিজাকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে সাদিকুর রহমান (২৭) নামের এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আবু শামীম আজাদ এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সাদিকুর রহমান জেলার আড়াইহাজার উপজেলার উজান গোবিন্দী এলাকার বাসিন্দা।
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ কাইউম খান প্রথম আলোকে জানান, বড় ভাইয়ের স্ত্রী ও ভাতিজাকে হত্যা মামলার রায়ে আদালত দেবরকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। আসামির উপস্থিতিতে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২ জুলাই রাতে আড়াইহাজার উপজেলার উজান গোবিন্দী এলাকার সাদিকুর তাঁর ভাবি রাজিয়া সুলতানার কাছে টাকা ধার চান। কিন্তু রাজিয়া টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে সাদিকুর ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে ধারালো বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে তিনি ঘরে ঘুমিয়ে থাকা রাজিয়ার ছেলে তালহাকেও (৮) কুপিয়ে হত্যা করেন। হত্যার পর ঘরের আলমারি থেকে স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যান সাদিকুর। এ ঘটনায় পরদিন নিহত রাজিয়ার মা তাসলিমা বেগম আড়াইহাজার থানায় অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্তে পুলিশ হত্যার ঘটনায় দেবর সাদিকুরের সম্পৃক্ততা পায় এবং তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়। পরে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। বিচারপ্রক্রিয়া শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, রায় ঘোষণা শেষে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।