ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড
Published: 22nd, October 2025 GMT
ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে বহনকারী হেলিকপ্টারকে এক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। আজ বুধবার কেরালা রাজ্যের প্রামাদম স্টেডিয়ামে অবতরণের পর হেলিপ্যাডের একটি অংশ দেবে যায়। এমন পরিস্থিতিতে হেলিকপ্টারটি দেবে যাওয়া ওই অংশে আটকে পড়ে।
কেরালায় চার দিনের সরকারি সফরের দ্বিতীয় দিনে আজ এমন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে পড়েন মুর্মু।
বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, হেলিকপ্টারটি অবতরণের কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই হেলিপ্যাডের কিছু অংশ দেবে যায়। পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস বিভাগের কর্মীরা দ্রুত ব্যবস্থা নেন। তাঁরা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরঞ্জাম ছাড়াই হেলিকপ্টারটিকে ধাক্কা দিয়ে হেলিপ্যাডের দেবে যাওয়া অংশ থেকে সরিয়ে নেন।
মুর্মু গতকাল মঙ্গলবার কেরালা সফর শুরু করেছেন। ২৪ অক্টোবর সফর শেষ হবে। গতকাল তিনি তিরুবনন্তপুরম বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখানে রাজ্যের কর্মকর্তারা তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে রাষ্ট্রপতি মুর্মুর দাপ্তরিক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘কেরালার গভর্নর রাজেন্দ্র বিশ্বনাথ আরলেকার, মুখ্যমন্ত্রী পিনারায়ী বিজয়ন এবং সংখ্যালঘু ও মৎস্য, প্রাণিজ সম্পদ ও দুগ্ধজাত পণ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জর্জ কুরিয়ান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে তিরুবনন্তপুরমে স্বাগত জানান।’
কেরালার মুখ্যমন্ত্রী বিজয়ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘তাঁর (মুর্মু) উপস্থিতি রাজ্য ও আমাদের জনগণের জন্য একটি মহাসম্মানের বিষয়।’
রাষ্ট্রপতির সফরসূচি অনুযায়ী আজ তাঁর শবরীমালা মন্দির পরিদর্শন ও সেখানে আরতি সম্পাদন করার কথা আছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র ষ ট রপত
এছাড়াও পড়ুন:
পালপাড়ায় অগ্নিকান্ডে পুড়লো ৩৫টি দোকান, ক্ষতি ৩ কোটি টাকা
শহরের নতুন পালপাড়া এলাকায় অবস্থিত সমীর কর মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে ৩৫টি দোকান। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ভোর ৫টার দিকে মার্কেটের হোসিয়ারি ও বডি নিটিং দোকানগুলোতে এ আগুন লাগে।
ক্ষতিগ্রস্ত হোসিয়ারী মালিকরা জানায়, আগুনে প্রায় ৩৫টি হোসিয়ারি কারখানা ও বডি নিটিং দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। এতে অনুমানিক তিন কোটি টাকার মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং প্রায় ১০ কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল আরিফিন বলেন, “খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক ঘণ্টার চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।”
তিনি আরও জানান, “প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। সরু সড়ক ও পানির সংকটের কারণে আগুন নেভাতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে।”
অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিমাণ জানতে তদন্ত চলছে।