বিপিএল প্রায় নিয়মিত খেলায় শেই হোপের বাংলাদেশে হচ্ছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটের উইকেট কেমন হয় সেই সম্পর্কে ক্যারিবীয় অধিনায়কের পূর্ণ ধারনা রয়েছে। এজন্য চট্টগ্রামের ২২ গজ নিয়ে হোপের স্রেফ কথাটা এরকম, ‘‘আমি যখনই চট্টগ্রামে আসি, ব্যাটসম্যান হিসেবে ব্যাট করার জন্য এটি বেশ ভালো উইকেট।’’ শুনে বোঝাই যাচ্ছে হোপ চট্টগ্রামের ২২ গজে রানের প্রত্যাশা করছেন।
ঢাকাতে কালো মাটির উইকেট নিয়ে প্রচুর সমালোচনা হয়েছে। যেখানে স্পিনের উইকেট বানানোয় রান হয়নি তেমন। কিন্তু সাগরপাড়ের স্টেডিয়ামের ২২ গজ বরাবরই রান ফোয়ারা। সীমানা ছাড়িয়ে হোপ সেই প্রত্যাশাই করছেন, ‘‘দেখে মনে হচ্ছে ভালো। শুধু চোখে দেখলেই বোঝা যায়, এটা ঠিক আছে। আমি যখনই চট্টগ্রামে আসি, ব্যাটসম্যান হিসেবে ব্যাট করার জন্য এটি বেশ ভালো উইকেট। তাই বলতে পারি, এটা ভালো মনে হচ্ছে। তবে আমি সবসময় বলি, যাচাই-বাছাই করার পরে দেখতে হবে আসল অবস্থাটা কেমন। আপনার ইনিংস কেমন হবে তা হিসাব করতে হবে। শেষ পর্যন্ত স্পিন বেশি হবে কিনা, না কি বলটা শেষ দিকে স্কিড করবে। এসব বিবেচনা করতে হবে, তারপর আসে আসল মূল্যায়নের সময়।”
চট্টগ্রামের উইকেট কেমন হবে সেটা নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। তবে বাংলাদেশের অধিনায়ক লিটন দাস উইকেট নিয়ে খোলামনে আছে। স্বাগতিক দেশ হিসেবে একটু বাড়তি সুবিধা তো পাবেন তা সবারই জানা। তবে উইকেট নিয়ে তিনি খোলামনেই আছেই। যে পরীক্ষা আসুক সেখানেই ভালো করতে চান, ‘‘মিরপুরের (উইকেটের) বিষয়টা আমি বলতে পারব না, কিন্তু চট্টগ্রামে আমরা আশা করতে পারি যে ভালো উইকেট এবারও হবে। তবে উইকেটের সার্ফেস কী আচরণ করবে, সার্ফেসের উপর তো আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ভালো উইকেটে হলে আমরা চেষ্টা করব রান করার। আর যদি উইকেট কঠিন হয়, তাহলে আমরা লড়াই করার চেষ্টা করব।” এই সংস্করণে বাংলাদেশের সাফল্য অবশ্য উইকেটের উপর তেমন নির্ভর করছে না।
বরাবরই খাবি খেয়ে আসা সংস্করণটিতে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো ছন্দে আছে বাংলাদেশ। সর্বশেষ চারটি দ্বিপক্ষীয় সিরিজেই জয় তার একটি বড় প্রমাণ বটে। মাঝে এশিয়া কাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিং ভরাডুবি না হলে রেকর্ডটা আরেকটু ঝকমকে দেখাত। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের পর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একই ধারাবাহিকতা দেখাতে পারলে বলা যাবে বিশ্বকাপের আগে দারুণ ফর্মেই বাংলাদেশ।
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সীমানা ছাড়িয়ে হোপের ‘হোপ’
বিপিএল প্রায় নিয়মিত খেলায় শেই হোপের বাংলাদেশে হচ্ছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটের উইকেট কেমন হয় সেই সম্পর্কে ক্যারিবীয় অধিনায়কের পূর্ণ ধারনা রয়েছে। এজন্য চট্টগ্রামের ২২ গজ নিয়ে হোপের স্রেফ কথাটা এরকম, ‘‘আমি যখনই চট্টগ্রামে আসি, ব্যাটসম্যান হিসেবে ব্যাট করার জন্য এটি বেশ ভালো উইকেট।’’ শুনে বোঝাই যাচ্ছে হোপ চট্টগ্রামের ২২ গজে রানের প্রত্যাশা করছেন।
ঢাকাতে কালো মাটির উইকেট নিয়ে প্রচুর সমালোচনা হয়েছে। যেখানে স্পিনের উইকেট বানানোয় রান হয়নি তেমন। কিন্তু সাগরপাড়ের স্টেডিয়ামের ২২ গজ বরাবরই রান ফোয়ারা। সীমানা ছাড়িয়ে হোপ সেই প্রত্যাশাই করছেন, ‘‘দেখে মনে হচ্ছে ভালো। শুধু চোখে দেখলেই বোঝা যায়, এটা ঠিক আছে। আমি যখনই চট্টগ্রামে আসি, ব্যাটসম্যান হিসেবে ব্যাট করার জন্য এটি বেশ ভালো উইকেট। তাই বলতে পারি, এটা ভালো মনে হচ্ছে। তবে আমি সবসময় বলি, যাচাই-বাছাই করার পরে দেখতে হবে আসল অবস্থাটা কেমন। আপনার ইনিংস কেমন হবে তা হিসাব করতে হবে। শেষ পর্যন্ত স্পিন বেশি হবে কিনা, না কি বলটা শেষ দিকে স্কিড করবে। এসব বিবেচনা করতে হবে, তারপর আসে আসল মূল্যায়নের সময়।”
চট্টগ্রামের উইকেট কেমন হবে সেটা নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। তবে বাংলাদেশের অধিনায়ক লিটন দাস উইকেট নিয়ে খোলামনে আছে। স্বাগতিক দেশ হিসেবে একটু বাড়তি সুবিধা তো পাবেন তা সবারই জানা। তবে উইকেট নিয়ে তিনি খোলামনেই আছেই। যে পরীক্ষা আসুক সেখানেই ভালো করতে চান, ‘‘মিরপুরের (উইকেটের) বিষয়টা আমি বলতে পারব না, কিন্তু চট্টগ্রামে আমরা আশা করতে পারি যে ভালো উইকেট এবারও হবে। তবে উইকেটের সার্ফেস কী আচরণ করবে, সার্ফেসের উপর তো আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ভালো উইকেটে হলে আমরা চেষ্টা করব রান করার। আর যদি উইকেট কঠিন হয়, তাহলে আমরা লড়াই করার চেষ্টা করব।” এই সংস্করণে বাংলাদেশের সাফল্য অবশ্য উইকেটের উপর তেমন নির্ভর করছে না।
বরাবরই খাবি খেয়ে আসা সংস্করণটিতে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো ছন্দে আছে বাংলাদেশ। সর্বশেষ চারটি দ্বিপক্ষীয় সিরিজেই জয় তার একটি বড় প্রমাণ বটে। মাঝে এশিয়া কাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিং ভরাডুবি না হলে রেকর্ডটা আরেকটু ঝকমকে দেখাত। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের পর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একই ধারাবাহিকতা দেখাতে পারলে বলা যাবে বিশ্বকাপের আগে দারুণ ফর্মেই বাংলাদেশ।