ইন্দোনেশিয়ায় ৬ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার উত্তর সুমাত্রার পশ্চিম উপকূলে স্থানীয় সময় ভোর ৪টা ৫৬ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। খবর আনাদোলুর।

ভূকম্পনটি দেশটির নানগ্রো আচেহ দারুসালাম প্রদেশ থেকে ৬৩ কিলোমিটার দূরে হয়। এটি মাটির ২৫.

৪ কিলোমিটার গভীরে আঘাত হেনেছে। 

আরো পড়ুন:

ভূমিকম্পে সচিবালয়ের নতুন ভবনে ফাটল

ভূমিকম্পের ঘটনায় আতঙ্কিত নয়, সচেতন হওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এছাড়া কোনো সুনামি সতর্কতাও জারি করা হয়নি।

প্রশান্ত মহাসাগরের তথাকথিত ‘রিং অব ফায়ারে’ ইন্দোনেশিয়ার অবস্থান হওয়ায় দেশটিতে প্রায়ই ভূমিকম্প আঘাত হেনে থাকে।

২০০৪ সালের ডিসেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে ভূমিকম্পের আঘাতে ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাণঘাতি সুনামির ঘটনা ঘটে। সেসময় সুমাত্রা দ্বীপের উপকূলে সমুদ্রগর্ভে সংঘটিত ভূমিকম্প যে সুনামির অবতারণা ঘটায়, তাতে ইন্দোনেশিয়া থেকে সুদূর দক্ষিণ আফ্রিকা পর্যন্ত দুই লাখ ত্রিশ হাজার মানুষ প্রাণ হারান। এর মধ্যে এক লাখ সত্তর হাজারের বেশি মানুষ মারা যায় ইন্দোনেশিয়ায়।

ঢাকা/ফিরোজ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ভ ম কম প ইন দ ন শ য় ভ ম কম প

এছাড়াও পড়ুন:

ইসির সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের বৈঠক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর প্রতিনিধিদের মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভা হচ্ছে।

আজ বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে বৈঠকটি শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।

আরও উপস্থিত আছেন চার নির্বাচন কমিশনার, স্বরাষ্ট্রসচিব, ইসি সচিবালয়ের সচিবসহ পুলিশ, বিজিবি, র‍্যাব, কোস্টগার্ড, আনসার ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা।

ইসি জানিয়েছে, তফসিল ঘোষণার আগে নির্বাচনসংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা, মাঠপর্যায়ের প্রস্তুতি, ভোটের আগে-পরে নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতির সময়সীমা, ভোটকেন্দ্রে কতজন সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন—এসব বিষয়ে আজকের বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা ও নীতিগত সিদ্ধান্ত হতে পারে।

সভায় নির্বাচনী পরিবেশের সুরক্ষা, সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, সহিংসতা প্রতিরোধ, সমন্বয় ব্যবস্থা জোরদার করা, নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা তৈরির বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।

এর আগে গত ২০ অক্টোবর প্রথম দফায় প্রাক-প্রস্তুতিমূলক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ওই বৈঠকে আসন্ন নির্বাচন ঘিরে সার্বিক নিরাপত্তা কৌশল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও মাঠপর্যায়ের বাস্তবায়ন পরিকল্পনা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ