ঋষভ শেঠির কন্নড় সিনেমা ‘কানতারা: চ্যাপ্টার ১’ বক্স অফিসে এখনো ঝড় তুলছে। মুক্তির তিন সপ্তাহের মাথায় গিয়ে ছবির আয় দাঁড়িয়েছে ৮০০ কোটি রুপির ঘরে। সিনেমাটি এবার দেখা যাবে ঘরে বসেই। কারণ, ওটিটিতে মুক্তি পাচ্ছে আলোচিত কন্নড় সিনেমাটি। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের
৩১ অক্টোবর থেকে প্রাইম ভিডিওতে দেখা যাবে ‘কানতারা: চ্যাপ্টার ১’। প্ল্যাটফর্মটির পক্ষ থেকে আজ সোমবার এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

কন্নড় ভাষার পাশাপাশি তামিল, তেলুগু ও মালয়ালম ভাষায়ও দেখা যাবে সিনেমাটি। তবে হিন্দি সংস্করণ কবে আসবে, সেটা এখনো জানানো হয়নি। ছবিটি এখনো বক্স অফিসে ভালো ব্যবসা করছে, তাই এত দ্রুত ওটিটিতে কেন, তা নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অনেকেই।

‘কানতারা চ্যাপটার ১’ সিনেমার দৃশ্য.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বর্ণিল আয়োজনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদ্‌যাপন

‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ স্লোগান নিয়ে সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে ক্যাম্পাসে র‍্যালি, চারুকলা ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সোমবার সকালে শহীদ মিনার চত্বরে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। উপাচার্য মো. রেজাউল করিম বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে দিবসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর উপাচার্যের নেতৃত্বে একটি শোভাযাত্রা ক্যাম্পাস থেকে শুরু হয়ে রায়সাহেব বাজার মোড় ও ভিক্টোরিয়া পার্ক ঘুরে আবার ক্যাম্পাসে ফিরে আসে। এরপর শহীদ সাজিদ একাডেমিক ভবনে চারুকলা অনুষদের আয়োজনে ‘বার্ষিক শিল্পকর্ম ২০২৫’ শীর্ষক একটি চারুকলা ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত আলোচনা সভায় উপাচার্য মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘২০০৫ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর সেই পদক্ষেপের ফলেই আজ আমরা এখানে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারছি। গত এক বছরে আমাদের অর্জন সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে ভালো জানেন। আমরা যখন দায়িত্ব নিই, তখন শিক্ষার্থীসংশ্লিষ্ট বাজেট ছিল খুবই সীমিত। এখন আমরা সেই বাজেট উল্লেখযোগ্য হারে বাড়াতে পেরেছি।’

উপাচার্য আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে আমরা একাডেমিক মানোন্নয়ন ও অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে কাজ করে যাব। নিয়মিত ক্লাস মনিটরিং–ব্যবস্থা চালু থাকবে ও ফলাফল প্রকাশে যেন কোনো বিলম্ব না হয়, সে জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষকদের গবেষণায় শিক্ষার্থীদের গবেষণা সহকারী হিসেবে যুক্ত করা হচ্ছে, যাতে তারা হাতে-কলমে গবেষণার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে।’

‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ স্লোগান নিয়ে সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন করা হয়

সম্পর্কিত নিবন্ধ