ঝালকাঠিতে ১০ বছর পরে ‘মিথ্যা’ মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম নুপুর ও জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমানসহ ৪৭ আসামি। 

বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা ও দায়েরা জজ আদালতের বিচারক মো. আমিনুল ইসলাম সব আসামিকে অব্যাহতির আদেশ দেন। ঝালকাঠির আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মাহেব হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

আরো পড়ুন:

ভৈরবে ট্রেনে হামলার ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ৩

নাফিসা কামালসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের মামলা

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ঝালকাঠির রাজাপুরে একটি বাস পোড়ানোর অভিযোগে ২০১৫ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি এসআই মিজানুর রহমান বাদী হয়ে রাজাপুর থানায় মামলা করেন। এতে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম নুপুর, জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান, রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক নাছিম আকন, রাজাপুর উপজেলা জামায়াতের আমির আবু বকর মো.

সিদ্দিকসহ ৪৭ জনকে আসামি করা হয়।

জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম নুপুর বলেন, “স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনেক মিথ্য মামলা হয়েছে। রাজ পথে থেকে আন্দোলন-সংগ্রাম করার কারণে প্রায় সব মামলায় আমাকে আসামি করা হত। এটিও একটি মিথ্যা মামলা।”

তিনি বলেন, “এই মামলার আসামিদের মধ্যে অনেকে দীর্ঘদিন জেল খেটেছেন। ১০ পর হলেও মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়ায় ভালো লাগছে।”

ঢাকা/অলোক/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম মল ব এনপ ব এনপ র স ল ইসল ম ঝ লক ঠ

এছাড়াও পড়ুন:

আড়াইহাজারের নির্বাচনী কেন্দ্র পরিদর্শন ডিসির, সন্তোষ প্রকাশ 

আসন্ন নির্বাচনের প্রস্তুতি সরেজমিনে দেখতে শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলায় সফর করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) রায়হান কবির।

এসময় তিনি উপজেলার চারটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনী কেন্দ্র পরিদর্শন করেন এবং ব্যবস্থাপনার সার্বিক খোঁজখবর নেন। পরিদর্শন শেষে তিনি প্রস্তুতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন।

কেন্দ্রগুলো হলো, সেন্ট্রাল করোনেশন স্কুল এন্ড কলেজ, দুপ্তারা, ৫ নং উজানগোবিন্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৫৪ নং কামরানিরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৮৫ নং নোয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসাদুর রহমান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোস্তাফিজুর রহমান ইমন, এবং উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রিয়াজ আহমেদ প্রমূখ।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ