Risingbd:
2025-07-08@08:23:33 GMT

সালমান-পলক চার দিনের রিমান্ডে

Published: 15th, January 2025 GMT

সালমান-পলক চার দিনের রিমান্ডে

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকালে মো. শামীম নামের এক শিক্ষার্থীকে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালত শুনানি শেষে রিমান্ডের আদেশ দেন।

বুধবার সকালে সালমান এফ রহমান ও জুনাইদ আহমেদ পলককে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নিউ মার্কেট থানার উপ-পরিদর্শক মো.

ওমর ফারুক তাদের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। 

রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী রিমান্ড মঞ্জুরের পক্ষে শুনানি করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখী রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তাদেরকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দেন। 

মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ঢাকা কলেজের সামনে শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণ মিছিল করছিলেন। এ সময় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালান। এতে চোখে ও নাকে রাবার বুলেট বিদ্ধ হয়ে আহত হন ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী মো. শামীম। এ ঘটনায় গত ২৮ নভেম্বর মো. শামীম বাদী হয়ে নিউ মার্কেট থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।

ঢাকা/মামুন/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ফারুক খানের চিকিৎসার বিষয়ে আদেশ কাল

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি সাবেক মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খানের চিকিৎসার বিষয়ে আদেশ দেওয়া হবে আগামীকাল বুধবার।

আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১–এ এই বিষয়ে আদেশের জন্য এই দিন রাখেন। পরে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

গত ৪ জুন শুনানিতে ফারুক খানের আইনজীবী মুস্তাফিজুর রহমান খান বলেছিলেন, তাঁর মক্কেলকে (ফারুক খান) সবশেষ ২০ এপ্রিল ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছিল। তখন তিনি একা একাই চলতে পেরেছেন। কিন্তু এখন তিনি একা চলাফেরা করতে পারেন না। তাঁর অবস্থার অবনতি ঘটেছে।

সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ফারুক খানের চিকিৎসার ব্যবস্থা করার জন্য ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেছিলেন তাঁর আইনজীবী মুস্তাফিজুর রহমান খান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ