জাতীয় দৈনিক ভোরের কাগজ সোমবার (২০ জানুয়ারি) প্রকাশিত হয়নি। এরই মধ্যে প্রধান কার্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। ‘মালিকের নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত’ কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে অফিসের ফটকে লাগানো এক নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।

এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)।

ডিআরইউ কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে সংগঠনের সভাপতি আবু সালেহ আকন এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এক বিবৃতিতে বলেন, “গত ১৫ বছর ভোরের কাগজ ৮ম ওয়েজ বোর্ডের সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছে। কিন্তু সাংবাদিকদের সেই সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়নি। কোনো রকম পূর্ব নোটিশ না দিয়েই ভোরের কাগজের প্রকাশনা ও অফিস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অনেক সাংবাদিক এতে বেকার হয়ে যাবেন। তাদের পাওনা বুঝিয়ে না দিয়ে এভাবে পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া মেনে নেওয়া যায় না। এটা আইনের পরিপন্থী।”

আরো পড়ুন:

জনগুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমকে প্রাধান্য দিয়ে সংবাদ প্রচারের আহ্বান

বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ওয়ালটনের শুভেচ্ছা

অবিলম্বে ভোরের কাগজের প্রকাশনা চালু এবং প্রধান কার্যালয় খুলে দেওয়ার দাবি জানান ডিআরইউ নেতারা।

ঢাকা/এএএম/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ