ব্যক্তিগত বা কাজের প্রয়োজনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অ্যাপ ব্যবহার করেন অনেকেই। তবে জনপ্রিয় বিভিন্ন অ্যাপ নামানোর সময়ই ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে ফোনের মাইক্রোফোন, ক্যামেরাসহ বিভিন্ন যন্ত্র ব্যবহারের অনুমিত নিয়ে নেয়। আর তাই ব্যবহার না করলেও ব্যবহারকারীদের ইন্টারনেট ব্যবহারের ইতিহাস সংগ্রহের জন্য অ্যাপগুলো ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে সব সময় চালু থাকে। এর ফলে ব্যাটারি খরচ হতে থাকে।

সম্প্রতি সুইডেনের অনলাইন পত্রিকা নাইহেডার স্মার্টফোনে ব্যবহৃত জনপ্রিয় অ্যাপগুলোর কার্যক্রম পর্যালোচনা করে সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি বেশি খরচ করা ১০টি অ্যাপের নাম প্রকাশ করেছে। সেই তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি বেশি খরচ করা অ্যাপগুলোর বেশির ভাগই দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। এর ফলে চাইলেও মুছে ফেলা যায় না।

ফোনে সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি বেশি খরচ করা অ্যাপগুলো হলো—ফিটবিট, উবার, স্কাইপি, ফেসবুক, এয়ারবিএনবি, ইনস্টাগ্রাম, টিন্ডার, বাম্বেল, স্ন্যাপচ্যাট ও হোয়াটসঅ্যাপ।

আরও পড়ুনস্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ বেশিক্ষণ ধরে রাখবেন যেভাবে১১ জুন ২০২৪

বিশেষজ্ঞদের তথ্যমতে, ব্যাটারির চার্জ বেশি সময় ধরে রাখার জন্য ফোনের সেটিংস অপশন থেকে ব্যাটারির অ্যাডভান্সড সেটিংস পরিবর্তনের পাশাপাশি বেশি ব্যাটারি খরচ করা অ্যাপগুলোর ক্যামেরা, মাইক্রোফোন প্রভৃতির অ্যাকসেস বন্ধ রাখতে হবে। এতে অ্যাপগুলো নেপথ্যে সচল থাকবে না এবং ব্যাটারির চার্জ কম খরচ হবে।

সূত্র: নিউজ ১৮

আরও পড়ুনস্মার্টফোনের ব্যাটারির কার্যকারিতা কমে যাওয়ার ৪ কারণ২৫ এপ্রিল ২০২৩.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব যবহ র

এছাড়াও পড়ুন:

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সাক্ষাৎ

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ।

রবিবার (২ নভেম্বর) বিকেলে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আরো পড়ুন:

‘সাংস্কৃতিক জাগরণেই মুক্তি’

‘নো ওয়েজ বোর্ড, নো মিডিয়া’সহ ৩৮ দাবি সংবাদকর্মীদের 

সাক্ষাৎকালে বিএসআরএফের সভাপতি মাসউদুল হক জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিবালয় বিটে কর্মরত অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডধারী সাংবাদিকদের সচিবালয়ের ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ২০২৪ সালের ২২ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে পত্র পাঠানো হলেও এখনো তা বাস্তবায়িত হয়নি। 

তিনি অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডধারী সাংবাদিকদের জন্য সচিবালয়ের ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবা চালুর বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার সহযোগিতা কামনা করেন। এছাড়া সচিবালয়ের ১ নম্বর গেটের পাশাপাশি ৫ নম্বর গেট দিয়েও অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডধারী সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশের  ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান। 

এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বিএসআরএফের সভাপতির প্রস্তাব আন্তরিকভাবে বিবেচনা করার আশ্বাস দেন। 

সাক্ষাৎকালে বিএসআরএফের সহ-সভাপতি মাইনুল হোসেন পিন্নু, সাধারণ সম্পাদক উবায়দুল্লাহ বাদলসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এএএম/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ