বাবরকে নিয়ে কেউ ঠাট্টা করলে ভালো লাগে না পাকিস্তানি এই মডেল-অভিনেত্রীর
Published: 10th, February 2025 GMT
‘ক্রাশ’!
অভিধান ঘেঁটে পাওয়া গেল, শব্দটির মানে কারও প্রতি তীব্র মোহ। প্রেমে পড়ার সমার্থক হিসেবেও আজকালকার তরুণ–তরুণীরা শব্দটিকে ব্যবহার করেন। পাকিস্তানের উঠতি অভিনেত্রী, মডেল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ইনফ্লুয়েন্সার দুয়া জাহরাও তাঁর ক্রাশের নাম প্রকাশ করলেন, যা শুনে বাবর আজমের ভালোও লাগতে পারে, আবার লজ্জায় কুঁকড়েও যেতে পারেন।
আরও পড়ুন‘মওকা’ পেয়ে এবার ভারতকে নিয়ে মজা পাকিস্তানিদেরও১ ঘণ্টা আগেঠিকই ধরেছেন। দুয়া জাহরার ক্রাশের নাম বাবর আজম। পাকিস্তানের এই ব্যাটিং তারকাকে ভীষণ পছন্দ দুয়ার। এতটাই যে কেউ বাবরকে নিয়ে ঠাট্টা–মশকরা করলে তাঁর সহ্য হয় না। পাকিস্তানের টিভি চ্যানেল এআরওয়াই জিন্দেগিসের চ্যাট শো ‘দ্য নাইট শো উইথ আয়াজ সামু’তে কিছুদিন আগে এই কথা বলেন দুয়া।
২৬ বছর বয়সী এ সেলেব্রিটির কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, এমন কোনো ক্রিকেটার আছেন, যিনি আপনার ক্রাশ? দুয়ার উত্তর, ‘হ্যাঁ। একজনই আছেন, বাবর আজম। তাকে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে এবং লোকে তাকে নিয়ে ঠাট্টা করলে সেটা আমার ভালো লাগে না। কেউ তাকে নিয়ে বাজে কথা বললে সহ্য হয় না; মনে হয় হৃদয়টা ছিঁড়েখুঁড়ে গেলো।’
পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক বাবর আজম.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিটের ভূমি অধিগ্রহণে জালিয়াতি, মামলার অনুমোদন
প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ভূমি অধিগ্রহণের ৪ কোটি ৭১ লাখ ৭৬ হাজার ৪১৮ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মো. রিয়াজ উদ্দীন নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুদকের ডেপুটি ডিরেক্টর আকতারুল ইসলাম (জনসংযোগ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-১) অধীন রূপগঞ্জ উপজেলার পিতলগঞ্জ মৌজায় ডিপো এক্সেস করিডোর নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়। জালিয়াতির মাধ্যমে মো. রিয়াজ উদ্দীন নামে এক ব্যক্তি প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে তার ভূমি অধিগ্রহণের নামে সরকারি কোষাগার থেকে ৪ কোটি ৭১ লাখ ৭৬ হাজার ৪১৮ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
আরো পড়ুন:
ফেনীতে ছাত্র হত্যা: শেখ হাসিনাসহ ২২১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
নূরের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা, ১২ বছর পর তোলা হলো আবু বকরের দেহাবশেষ
দুদক জানায়, অভিযুক্ত ব্যক্তি রিয়াজ সংশ্লিষ্ট জমির মূল দলিল হারিয়ে গেছে মর্মে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানায় পাঁচটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরবর্তীতে তিনি সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে ওই দলিলগুলোর সার্টিফায়েড কপি উত্তোলন করে ভূমি অধিগ্রহণ অফিসে জমা দেন এবং ক্ষতিপূরণের টাকা উত্তোলন করেন।
শুধু তাই নয়, ওই রিয়াজের বিরুদ্ধে বড় ধরনের প্রতারণার প্রমাণও পেয়েছে দুদক। সে তার জমি ইতোপূর্বে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (সোনালী ব্যাংক) কাছে বন্ধক রাখে এবং বন্ধকী দলিল এখনো কার্যকর রয়েছে।
প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করায় মো. রিয়াজ উদ্দীনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৪০৬/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১ ধারায় মামলার অনুমোদন করা হয় বলে দুদক জানায়।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/মেহেদী