সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে সাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ। কোম্পানিটি ১ হাজার ৪০৫ বারে ৩৭ লাখ ৩ হাজার ১৫ টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

তালিকায় ২য় স্থানে থাকা এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলসের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ। কোম্পানিটি ৯৬ বারে ২ লাখ ৪১ হাজার ৬৭৯ টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ২৮ লাখ টাকা।

তালিকার ৩য় স্থানে থাকা কেডিএস এক্সেসরিজের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ। কোম্পানিটি ১ হাজার ১০৯ বারে ১১ লাখ ৯০ হাজার ৩২০ টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।

তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে –ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৮.

৩৩ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের ৬.৬০ শতাংশ, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ৬.১৫ শতাংশ, ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৬.০৬ শতাংশ, কাট্টলী টেক্সটাইলের ৫.১৭ শতাংশ, সোনালী আঁশের ৪.৬৮ শতাংশ, এবং জেএমআই হসপিটালের ৪.৫৮ শতাংশ দর বেড়েছে।

 

এসকেএস

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: শ য় র দর ব দ ধ

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচনের আগেই পাঁচ ব্যাংক এক হবে: গভর্নর

বেসরকারি খাতের পাঁচ ইসলামী ব্যাংককে একীভূত (মার্জার) করার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের সঙ্গে এই একীভূতকরণের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। আমরা আশা করি, আগামী সরকারও এ প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেবে। তবে নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা না করে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই পাঁচটি ইসলামী ব্যাংক একীভূত হবে।’

আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর এ মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি ব্যাংককর্মীদের আশ্বস্ত করেন, এই একীভূতকরণের ফলে কোনো কর্মীকে চাকরি হারাতে হবে না।

গভর্নর বলেন, কর্মীদের দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। প্রয়োজনে কিছু শাখা পুনর্বিন্যাস করা হবে। যেসব ব্যাংকের শাখা শহর এলাকায় বেশি, সেগুলোর কিছু শাখা গ্রামাঞ্চলে স্থানান্তরের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।

এ সময় পাচার করা সম্পদ উদ্ধার করা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন গভর্নর। তিনি বলেন, ‘সম্পদ উদ্ধারের বিষয়টি একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ধাপে ধাপে অগ্রসর হওয়ার প্রক্রিয়া। আদালতের চূড়ান্ত রায় ছাড়া এসব অর্থ উদ্ধার সম্ভব নয়। এ জন্য সুনির্দিষ্ট তথ্য ও উপাত্ত সংগ্রহ করে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমরা চাই, আদালতের মাধ্যমে যাচাই হোক, আমাদের দাবি কতটা সঠিক। আদালতের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতেই অর্থ উদ্ধারে পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।’

বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (এডিআর) পদ্ধতির কথা উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, আদালতের বাইরে সমঝোতার মাধ্যমে অর্থ ফেরতের পথও খোলা আছে। সে ক্ষেত্রে উভয় পক্ষের আইনজীবীরা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খুঁজবেন। সরকার যে পথ নির্ধারণ করবে, আদালত কিংবা এডিআর ও বাংলাদেশ ব্যাংক সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিয়ে আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবে।

গভর্নর আরও বলেন, দেশীয় সম্পদ উদ্ধারে দেশের আদালতে এবং বিদেশি সম্পদ উদ্ধারে সংশ্লিষ্ট দেশের আদালতে মামলা পরিচালনার প্রস্তুতি চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ