প্রজন্ম এক নয়, তবে একসঙ্গে খেলেছেন তাঁরা। বলা হচ্ছে শচীন টেন্ডুলকার ও বিরাট কোহলির কথা। ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা দুই ব্যাটসম্যানও তাঁরা। কিংবদন্তি টেন্ডুলকারের সঙ্গেও কোহলির তুলনাও করা হয় হরদম।

সব মিলিয়ে ছন্দহীন কোহলি গতকাল চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দলকে জেতানোর পর একটি প্রশ্নও ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে হয়তো উঁকি দিচ্ছে—পাকিস্তানের বিপক্ষে কে বেশি ভালো; টেন্ডুলকার, নাকি কোহলি।

আগেই এটা বলে নেওয়া ভালো, দুই প্রজন্মের দুই খেলোয়াড়ের তুলনা করাটা এমনিতেই খুব কঠিন। তার ওপর এখানে তুলনাটা হচ্ছে পাকিস্তানের বিপক্ষে পারফরম্যান্স দিয়ে। প্রতিপক্ষ এক থাকলেও বোলিং আক্রমণ তো আর তা থাকেনি। তুলনা তাই কীভাবে হয়!

পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরির পর কোহলি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বৃহস্পতিবার ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় সাধারণ মানুষের মৃত্যুতে গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এ তথ্য জানিয়েছে রাজনাথ সিংয়ের কার্যালয়।

এক্স পোস্টে বলা হয়েছে, ‘মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকার ভারতের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে এবং ভারতের আত্মরক্ষার অধিকার সমর্থন করে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের লড়াইয়ে মার্কিন সরকারের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি।’

আলাপকালে হেগসেথকে রাজনাথ সিং বলেন, পাকিস্তান একটি ‘দুর্বৃত্ত’ রাষ্ট্র হিসেবে সামনে এসেছে। তারা বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদকে উসকে দিচ্ছে এবং অঞ্চলকে ‘অস্থিতিশীল’ করছে। সন্ত্রাসবাদ এড়িয়ে যেতে পারে না বিশ্ব।

২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হন। এ ঘটনার পেছনে পাকিস্তানের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে অভিযোগ নয়াদিল্লির। সন্দেহভাজন হামলাকারীদের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি বলেও দাবি করেছে তারা। তবে পাকিস্তান এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এরপর থেকে দুই দেশ পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নিয়েছে।

হেগসেথ–রাজনাথ সিং আলাপের আগে বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে ফোন করেন। এ সময় হামলার ঘটনা নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সৃষ্টি হওয়া উত্তেজনা কমানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ