হুলিয়ান আলভারেজ, ২০২২ কাতার বিশ্বকাপ থেকেই বিশ্ব ফুটবলের বড় তারকা। আর্জেন্টাইন ফুটবলপ্রেমীদের কাছে খুব জনপ্রিয় নাম। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতাতে সে বছর লিওনেল মেসি, আনহেল দি মারিয়া ও এমিলিয়ানো মার্তিনেজের সঙ্গে দারুণ ভূমিকা ছিল তাঁরও। যেকোনো ফুটবলারের জন্য বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় শিরোপা। সেটি তো আর্জেন্টিনার ফরোয়ার্ড জিতেছেনই, ২৫ বছর বয়সী তারকা তাঁর ছয় বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারে জিতেছেন সম্ভাব্য সব শিরোপাই। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, লা ফিনালিসিমা, চ্যাম্পিয়নস লিগ, ক্লাব বিশ্বকাপ, উয়েফা সুপার কাপ, এফএ কাপ, লিগ শিরোপা—আলভারেজ খেলেছেন অথচ জিততে পারেননি, এমন কোনো ট্রফি নেই!

ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের এই ড্রিবলিং নিজের জন্য চান আলভারেজ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আলভ র জ

এছাড়াও পড়ুন:

সবকিছু সহ্য করে তিনি আজীবন আমার পাশে থেকেছেন: বাঁধন

মানুষ বছরের একটি দিন বাবার জন্য আলাদা করে রাখতে চায়, যেমনটা রাখা হয় মায়ের জন্য। এই বিশেষ দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, জীবনের প্রতিটি ধাপে বাবার অবদান কতটা গভীর। আজ বাবা দিবসে বাবা প্রকৌশলী আমিনুল হককে নিয়ে কিছু না বলা কথা বলেছেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন।

তিনি লিখেছেন, “আমার বাবা আমার সুপারহিরো। তিনি আমাকে ভালোবাসা আর বিশ্বাসে এমনভাবে বড় করেছেন যে, আমি যদি কখনো চাঁদ চাইতাম, তিনি বলতেন, ‘অপেক্ষা কর-আমি নিয়ে আসছি।’ আমি তার মূল্যবোধ, শক্তি এবং অটল সাহসের মাঝে বড় হয়েছি।”

তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার জীবনের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ মানুষ তিনি-যিনি আমাকে নিঃশর্তভাবে ভালোবাসেন। তার মতো সৎ এবং দেশপ্রেমিক মানুষ আমি আর কখনো দেখিনি।’

বাবার সঙ্গে তার মতের পার্থক্যও আছে বলে জানালেন এই অভিনেত্রী। তার কথায়, ‘আমাদের মাঝে মতপার্থক্য আছে-সবসময় একমত হই না। তবু আমাদের সম্পর্কে যে জিনিসটি কখনো বদলায়নি, সেটা হলো পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা।’

শৈশব থেকে আজ পর্যন্ত বাঁধনকে নিয়ে অনেক কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে তার বাবাকে। তবুও সব মেনে নিয়ে পাশে থেকেছেন তিনি।

বাঁধনের ভাষ্য, ‘আমি কখনোই একেবারে নিয়মমাফিক বা আদর্শ মেয়ে ছিলাম না। শৈশব থেকে আজ অবধি আমি জানি, আমার কারণে তাকে অনেক কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। আমি ছিলাম একগুঁয়ে, আবেগপ্রবণ, কখন কী করি বলা যায় না-তবুও সবকিছু সহ্য করে তিনি আজীবন আমার পাশে থেকেছেন।’

সব শেষে বাবাকে ধন্যবা জানিয়ে বাঁধন লিখেছেন, ‘তুমি যেমন, তেমনি থাকার জন্য ধন্যবাদ আব্বু। আমি তোমাকে এত ভালোবাসি-যা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ