২০১৪ সালে ইসলামী ব্যাংক শরিয়াহভিত্তিক একটি আধুনিক, নিরাপদ ও ব্যয়সাশ্রয়ী ‘খিদমাহ ক্রেডিট কার্ড’ ব্র্যান্ড নামে ক্রেডিট কার্ড বাজারে নিয়ে আসে। তিন ধরনের খিদমাহ ক্রেডিট কার্ড রয়েছে–ভিসা/মাস্টারকার্ড গোল্ড, ভিসা/মাস্টারকার্ড প্লাটিনাম, ভিসা সিগনেচার কিংবা মাস্টারকার্ড ওয়ার্ল্ড।

সর্বনিম্ন ২০ হাজার টাকা বেতনধারী চাকরিজীবী থেকে শুরু করে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ এ কার্ড সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। ইসলামী ব্যাংকের ৪০০টি শাখা, ২৬৫টি উপশাখা ও ২ হাজার ৭৮৪ এজেন্ট আউটলেট থেকে খিদমাহ কার্ডের সুবিধার জন্য আবেদন করতে পারেন। প্রথম সাপ্লিমেন্টারি কার্ড ফ্রিসহ তিনটি সাপ্লিমেন্টারি কার্ড দেওয়া  হয়। 

ইসলামী ব্যাংক কার্ড লেনদেন মনিটর করতে আধুনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। যেমন নিয়মিত লেনদেনের খবরাখবর নোটিফিকেশন আকারে এসএমএস ও ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠানো হয় গ্রাহকের কাছে। এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংকের ডিজিটাল অ্যাপ ‘সেলফিন’ ব্যবহার করে গ্রাহক তাৎক্ষণিকভাবে লেনদেনের স্টেটমেন্ট দেখতে পারেন। বিল পেমেন্টে কোনো ঝামেলা নেই। সেলফিন অ্যাপ দিয়ে সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকেও কার্ডের বিল পরিশোধ করা যায়। খিদমাহ কার্ডের সবচেয়ে আধুনিক ফিচার হচ্ছে গ্রাহককে কার্ডের ওপর নির্ভরশীল হতে হয় না। গ্রাহক ভুলে কার্ড সঙ্গে না রাখলেও সেলফিনের মাধ্যমে খিদমাহ কার্ড থেকে কেনাকাটা ও এটিএম বুথ থেকে ক্যাশ উত্তোলন করতে পারেন। 

খিদমাহ ক্রেডিট কার্ড আধুনিক প্রযুক্তি ও নিরাপত্তাসমৃদ্ধ ইএমভি চিপভিত্তিক কন্টাক্টলেস লোকাল ও ডুয়াল কারেন্সি কার্ড। কার্ডটি দিচ্ছে লেনদেনে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা। আবার ডুয়েল কারেন্সি সাপোর্ট থাকায় বিশ্বের সর্বত্র কেনাকাটা ও ই-কমার্স সাইটে পেমেন্ট করা যায়। ব্যবহারকারীদের জন্য রয়েছে সারাবছর ডিসকাউন্ট, ক্যাশব্যাক, মাসিক কিস্তি (ইএমআই) ও বাই ওয়ান গেট ওয়ান/টু/থ্রি/ ফোর অফার। ভিসা সিগনেচার ও মাস্টারকার্ড ওয়ার্ল্ড খিদমাহ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীরা লাউঞ্জকি অ্যাপের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে দেড় হাজারের এয়ারপোর্ট লাউঞ্জে বছরে চারবার ফ্রি লাউঞ্জের সুবিধা পাবেন। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বলাকা লাউঞ্জে ভিসা সিগনেচার ও মাস্টারকার্ড ওয়ার্ল্ড কার্ডধারীদের জন্য রয়েছে বিশেষ সুবিধা। এ ছাড়া পাঁচতারকা হোটেলে দু’বার বাই-ওয়ান গেট-ওয়ান ফ্রি বুফে লাঞ্চ/ডিনার, দুই হাজারেরও বেশি আউটলেটে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট সুবিধা থাকে বছরজুড়ে।  

সব প্রকার খিদমাহ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী পাবেন জিরো পার্সেন্ট রেটে সর্বোচ্চ ৩৬ মাস মেয়াদি ইএমআই বা মাসিক কিস্তির সুবিধা। এ ছাড়া সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত চার্জমুক্ত ব্যবহারের সুযোগ। গ্রাহক প্রয়োজনে অনুমোদিত সীমার ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নগদ উত্তোলন করতে পারেন। বছরে ১৮ বার বা ১ লাখ টাকার বেশি পিওএস/ই-কমার্স পেমেন্ট করলে বার্ষিক ফি মওকুফ করা হয়। 

গ্রাহকের চাহিদা ও সক্ষমতার বিষয়টি মাথায় রেখে খিদমাহ ক্রেডিট কার্ডের লিমিটও সাজানো হয়েছে বিভিন্নভাবে। যেমন গোল্ড কার্ডের সীমা সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা। প্লাটিনাম কার্ডের সীমা সর্বোচ্চ ২ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা। সিগনেচার ও মাস্টারকার্ড ওয়ার্ল্ড কার্ডের সীমা ৫ লাখ টাকা থেকে তদূর্ধ্ব। 

রমজানজুড়ে অফার 

ইসলামী ব্যাংক কার্ড ও সেলফিন অ্যাপের মাধ্যমে পরিশোধের ওপর বিভিন্ন  অফার ঘোষণা করেছে পুরো রমজানে। যার মধ্যে খিদমাহ ক্রেডিট কার্ডও আওতাভুক্ত। কার্ড ও সেলফিন ব্যবহারকারীদের জন্য বাই ওয়ান গেট ওয়ান/টু/থ্রি/ফোর পর্যন্ত উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে। ইসলামী ব্যাংকের খিদমাহ ভিসা সিগনেচার কার্ড ও মাস্টারকার্ড ওয়ার্ল্ড খিদমাহ কার্ড ব্যবহারকারী গ্রাহকরা হোটেল সারিনা ঢাকায় ইফতার, ডিনার ও সাহ্‌রিতে পাবেন বাই ওয়ান গেট ফোর অফার। এ ছাড়া আমারি ঢাকা, দ্য পেনিনসুলা চট্টগ্রাম, হোটেল আগ্রাবাদ ও ঢাকার ফারস হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে ইফতার, ডিনার ও সাহ্‌রিতে উপভোগ করতে পারবেন বাই ওয়ান গেট থ্রি অফার। এ ছাড়া ১৫টির বেশি রেস্টুরেন্টে খিদমাহ কার্ড গ্রাহকরা বাই ওয়ান গেট ওয়ান/টু অফার উপভোগ করতে পারবেন। 

ইসলামী ব্যাংকের সব খিদমাহ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী যে কোনো তৈরি পোশাক, লাইফস্টাইল, ফুটওয়্যার ও গ্রোসারি সামগ্রীর পিওএস এবং কিউআর কোডে বিল পরিশোধের মাধ্যমে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন। সর্বনিম্ন ২০০০ টাকার কেনাকাটায় দৈনিক ৩০০ ও ক্যাম্পেইন চলাকালীন গোল্ড ও প্লাটিনাম কার্ড ব্যবহারকারী পাবেন সর্বোচ্চ ১৫শ টাকা এবং খিদমাহ সিগনেচার ও ওয়ার্ল্ড কার্ড ব্যবহারকারীরা পাবেন সর্বোচ্চ ২৫শ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক। 

খিদমাহ  ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীদের কেনাকাটায় ইসলামী ব্যাংক ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট অফার দিচ্ছে। রমজানজুড়ে ইসলামী ব্যাংকের মাস্টারকার্ড ওয়ার্ল্ড খিদমাহ ব্যবহারকারীরা ডি-ডামাস ও গীতাঞ্জলিতে সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট পাবেন। অন্যান্য ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী লাইফস্টাইল পণ্যের ওপর সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ ডিসকাউন্ট পাবেন। ঢাকার ধানমন্ডিতে জারা নেহা ফ্যাশন মল ও গ্রিন মলের সব আউটলেটে কেনাকাটায় পাবেন ২০ শতাংশ ডিসকাউন্ট। প্রেম কালেকশনস, জারা ফ্যাশন মল লিমিটেড, ভিভা, টাঙ্গাইল তাঁত ঘর, ইউকে জোন ও স্মার্টেক্সের মতো পোশাক ব্র্যান্ডে থাকছে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। এমব্রেলা, জেকে ফরেন ব্র্যান্ডস, নাবিলা, নিবির ফ্যাশন, সারা লাইফস্টাইল লিমিটেড; মেহরিমা ফ্যাশন, খান ব্রাদার্স, বি টু, বিপুল সুপারশপ, রিচ কটন, এস্টার্স, অ্যানজার, লাইফস্টাইল, গুলশান শাড়ি ও দ্য হাইভ লাইফস্টাইলে ইসলামী ব্যাংকের কার্ড ও সেলফিন ব্যবহারকারীরা সর্বোচ্চ ১০ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট পাবেন। 

রমজান উপলক্ষে ২০টিরও বেশি বিখ্যাত রেস্টুরেন্টে ইফতার, ডিনার ও সাহ্‌রিতে রয়েছে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। চট্টগ্রামের হালদি অ্যারাবিয়ান হাউসে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট উপভোগ করা যাবে। এ ছাড়া সামদাদু, সাংগ্রী লা, অ্যারাবিয়ান নাইটস, বেলপিপার রেস্টুরেন্ট, অ্যাম্বুসিয়া রেস্টুরেন্ট, মেরিডিয়ান হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট, দ্য গোল্ডেন স্পুন, তাজ কিচেন, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, দ্য কাপস ডাইন, বার-বি-কিউ টুনাইনট, ফারজি ক্যাফে, কাবাব প্যালেস, গ্র্যান্ড দরবার, অর্কিড গার্ডেন থাই অ্যান্ড চায়নিজ রেস্টুরেন্ট, এলটুরো, সল্টজ ও দ্য দাবা রেস্টুরেন্টে ৫ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট রয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইসল ম ব য ক ব ল দ শ ল ম ট ড উপভ গ করত গ র হক প রব ন র জন য ল নদ ন ইসল ম রমজ ন

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচন যখনই হোক, প্রস্তুত থাকতে হবে: সিইসি

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে, তা নিয়ে সরকারের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের এখনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, সরকারের সঙ্গে আলোচনা হলে ইসি সরকারের ‘ভাব’ বুঝতে পারবে। তখন নির্বাচনের তারিখের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে তিনি বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হোক বা এপ্রিলে—যখনই হোক নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুত থাকতে হবে।

আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সিইসি। গত শুক্রবার যুক্তরাজ্যের লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠকের পর একটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা গেলে ২০২৬ সালে রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে সেই সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি অর্জন করা প্রয়োজন হবে।

এ বিষয়ে সিইসি সাংবাদিকদের বলেন, আগে বলা হয়েছিল ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। সেই সময়সীমা মাথায় রেখে ইসি প্রস্তুতি শুরু করেছিল। সেভাবে এগিয়েছিল। এখন আবার নতুন ‘ডাইমেনশন’ এসেছে। যৌথ বিবৃতির বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘যে ঘোষণাটা লন্ডনে বসে হয়েছে, এটা আপনারা যেটুকু জানেন, আমি এর বাইরে বেশি কিছু জানি না। আপনারা যেটুকু দেখেছেন মিডিয়াতে, আমিও সেটুকু দেখেছি।’

আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে পারে—এ সংক্রান্ত যৌথ বিবৃতির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আমি এটা টেলিভিশনে দেখেছি, এটাকে আমি ফরমাল, অফিশিয়াল ভাবতে পারতেছি না। সরকারের সঙ্গে আমাদের এখনো কথাবার্তা হয় নাই, কী ধরনের সিদ্ধান্ত আসে। আমরা এখন আমাদের প্রস্তুতি নিয়ে ভাবতেছি। যখনই হবে, যখনই হয় যাতে আমরা ইলেকশনটা “ডেলিভার” করতে পারি।’

সিইসি আরও বলেন, ‘এখন আমরা প্রস্তুতির বাইরে কিছু চিন্তা করছি না। যখন সরকারের সঙ্গে কথা হবে যে ওনারা কী আলোচনা করেছেন, আমরা তো নিশ্চয় ওনাদের ভাব বুঝতে পারব, বুঝে তখন একটা তারিখ, তখন সেটা করব। এখন আমাদের চিন্তা–ভাবনা, ধ্যান–ধারণা, শয়নে–স্বপনে নিজেদের প্রস্তুতি।’

এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন—এটা এখনো তাঁদের কাছে পরিষ্কার নয়। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, গেজেটের মাধ্যমে ভোটের তারিখ ঘোষণা করা হয়। ছয় মাস–আট মাস আগে ভোটের তারিখ বলার বিধান আইনে নেই।

সিইসি বলেন, যৌথ বিবৃতিতে তিনি যেটা দেখেছেন যে রমজানের আগেও নির্বাচন হতে পারে। সেখানে ‘যদি’ আছে।

নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়ে সিইসি বলেন, নির্বাচনের জন্য বড় প্রস্তুতিমূলক কাজগুলো অনেকটা শেষ হয়েছে। সবচেয়ে বড় কাজ ভোটার নিবন্ধন, এটি মোটামুটি শেষ।

চলতি বছরের হালনাগাদে যাঁদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে, সে তালিকা চূড়ান্ত হবে আগামী বছরের ২ মার্চ। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে তাঁরা ভোট দিতে পারবেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, তফসিল ঘোষণার আগে ভোটার তালিকা চূড়ান্ত থাকতে হয়। সাধারণত ভোটের তারিখের মাস দুয়েক আগে তফসিল ঘোষণা করা হয়। যেদিন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে, তার আগে যাঁদের ১৮ বছর পূর্ণ হবে তাঁদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে ইসি চেষ্টা করবে। এ জন্য আইনে কিছুটা পরিবর্তন আনার চিন্তা করছে ইসি। সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে—এই ওয়াদা তিনি দিতে পারবেন না। তাঁরা যথাসম্ভব চেষ্টা করবেন, যাতে তরুণ প্রজন্মকে অন্তর্ভুক্ত করা যায়।

কোনো কোনো রাজনৈতিক দল নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। তাদের আস্থায় আনতে ইসি কী করবে—এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোও দেশের ভালো চায়। কিন্তু রাজনৈতিক কারণে তাদের অনেক ধরনের কথাবার্তা বলতে হয়। এগুলো তিনি রাজনৈতিকভাবে দেখেন।

সিইসি আরও বলেন, কেউ বিপক্ষে না থাকলে বুঝতে হবে কোনো ‘কোয়ালিটি’ নেই। বিপক্ষে কেউ বললে তখন শোধরানোর সুযোগ থাকে। এ জন্য কেউ বিরুদ্ধে বললে তিনি আহত হন না। তিনি এ ধরনের সমালোচনাকে স্বাগত জানান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ