গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি তামিম ইকবালের হার্টে রিং পরানো হয়েছে। তার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেন নিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। 

সোমবার (২৪ মার্চ) দুপুর ১টা ৪৩ মিনিটে চিফ অ্যাডভাইজর জিওবি থেকে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা জানানো হয়।

পোস্টে বলা হয়, সোমবার বিকেএসপিতে একটি ম্যাচ খেলতে গিয়ে গুরুতর হার্ট অ্যাটাকের শিকার হওয়া জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলেছেন।

নিজাম উদ্দিন জানান, হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পর তামিমকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ক্রিকেট আইকনের স্বাস্থ্যের অবস্থা জানতে তাৎক্ষণিকভাবে এনজিওগ্রাম করা হয়।

তিনি বলেন, “বিসিবি তামিমের চিকিৎসকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে এবং খেলোয়াড়ের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় যেকোনো সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।” 

তামিম ইকবালের শারীরিক অবস্থার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার নিয়মিত আপডেট রাখবেন বলে জানান নিজাম উদ্দিন।

বাংলাদেশের হয়ে ৭০টি টেস্ট, ২৪৩টি ওয়ানডে ও ৭৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন তামিম।

ঢাকা/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ত ম ম ইকব ল র

এছাড়াও পড়ুন:

সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।

আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ