‘জিততেই হবে বন্ধু’, তামিমের জন্য যুবরাজ-মালিঙ্গা-তিওয়ারির প্রার্থনা
Published: 24th, March 2025 GMT
বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ওপেনার ও অধিনায়ক তামিম ইকবাল হার্ট অ্যাটাক করেছেন। ডিপিএলের ম্যাচ খেলতে বিকেএসপিতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। সাভারের কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি করে তার হার্টে রিং পরানোসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসক জানিয়েছেন, তামিমের জ্ঞান ফিরেছে এবং পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন।
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়া তামিমের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছেন সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার যুবরাজ সিং, মনোজ তিওয়ারি, সাবেক লঙ্কান পেসার লাসিথ মালিঙ্গা, ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলেসহ অনেকে।
টুইটারে মনোজ তিওয়ারি লিখেছেন, ‘এই লড়াইটা তোমায় জিততেই হবে বন্ধু, একেবারে ট্রেডমার্ক তামিম ইকবাল স্টাইলে! প্রার্থনা।’ মালিঙ্গা লিখেছেন, ‘মাঠে সবসময় যেমন লড়াই করেছে তেমনি লড়াই করে যাও। তোমার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।’
যুবরাজ সিং টুইট করেছেন, ‘তামিম ও তার পরিবারের জন্য আমার প্রার্থনা। তুমি মাঠে অনেক কঠিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছে এবং শক্তভাবে জিতে ফিরেছ। এবারের লড়াইও ভিন্ন কিছু নয়। তোমার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। শক্ত থাকো, চ্যাম্পিয়ন।’ হার্শা ভোগলে লিখেছেন, ‘আমাদের বন্ধু তামিমের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। আশা করছি দ্রুতই আমরা একসঙ্গে কাজ করবো।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ত ম ম ইকব ল
এছাড়াও পড়ুন:
সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।