বাংলাবান্ধা দিয়ে নেপালে গেল ২৩১ মেট্রিক টন আলু
Published: 26th, March 2025 GMT
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে নেপালে গেল ২৩১ মেট্রিক টন আলু।
মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) থিংকস টু সাপ্লাই, আমিন ট্রের্ডাস, ফাস্ট ডেলিভারি ও সুফলা মাল্টি প্রোডাক্ট লিমিটেড নামের চারটি প্রতিষ্ঠান এই আলু রপ্তানি করে।
এদিন ১১টি ট্রাক আলু নিয়ে বাংলাবান্ধা হয়ে নেপালে যায়। প্রতি ট্রাকে ছিল ২১ মেট্রিক টন করে আলু। রপ্তানি করা আলুগুলো ছিল এস্টারিক্স জাতের। এই আলু পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ও নীলফামারী জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহ করা।
আরো পড়ুন:
সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ছুটি ৯দিন
পার্কিং জটিলতায় ভোমরাস্থল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারিনটিন ইন্সপেক্টর উজ্জল হোসেন জানান, এই বন্দর দিয়ে জানুয়ারি থেকে চলতি মার্চ মাস পর্যন্ত কয়েক পর্যায়ে বাংলাদেশ থেকে ২ হাজার ৭৯ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি করা হয়েছে নেপালে। আলু রপ্তানিতে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে এই স্থলবন্দরটি। মঙ্গলবার রপ্তানি করা আলুগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে পাঠানোর ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা/নাঈম/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম ট র ক টন
এছাড়াও পড়ুন:
ডাকসুর বিবৃতি: বিএনপি তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে
জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে, এমন বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। রোববার বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই বিপ্লব ছিল বৈষম্য, অবিচার ও ফ্যাসিবাদী শাসনকাঠামোর বিরুদ্ধে এ দেশের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার সম্মিলিত বিপ্লব। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, বরং রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ ও একটি বৈষম্যহীন-ন্যায়ভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লবের মূল ভিত্তি। নতুন প্রজন্ম চেয়েছিল এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে কোনো প্রকার বৈষম্য ও রাজনৈতিক একচেটিয়া কর্তৃত্বের জায়গা থাকবে না। কিন্তু দুঃখজনকভাবে জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে।
ডাকসুর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশেষত বিএনপি এমন সব মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতা করেছে, যা সরাসরি ছাত্র-জনতার স্বপ্নের সঙ্গে জড়িত। পিএসসি, দুদক, ন্যায়পাল ও মহাহিসাব নিরীক্ষকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নিরপেক্ষ নিয়োগ নিশ্চিত করার সংস্কার প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে তারা ক্ষমতার একচ্ছত্র দখলদারি বহাল রাখতে চায়। কোনো রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা বা প্রাতিষ্ঠানিক প্রভাব রাষ্ট্রগঠনমূলক সংস্কারের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে ছাত্র-জনতা সেই বাধা অতিক্রমে দৃঢ়ভাবে অবস্থান নেবে।