দুই–তিন দিন পরে বাসায় যেতে পারেন তামিম, নেওয়া হবে বিদেশেও
Published: 26th, March 2025 GMT
আকরাম খানের কাছে খবরটা ছিল বিস্ময়কর—তাঁকে জানানো হয় তামিম ইকবাল ইজ ‘নো মোর’। বিকেএসপিতে খেলতে গিয়ে হার্ট অ্যাটাক করা তামিম এখন বেশ ভালো আছেন। কাল তাঁকে গাজীপুরের কাশিমপুরের কেপিজে হাসপাতাল থেকে নিয়ে আসা হয়েছে ঢাকার এভারকেয়ারে। এখন অনেকটাই সুস্থ আছেন তিনি।
জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক আকরাম খান সম্পর্কে তামিম ইকবালের চাচা। আজ তামিমের স্বাস্থ্যের সর্বশেষ অবস্থা জানিয়েছেন তিনি।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে স্বাধীনতা দিবস প্রদর্শনী ম্যাচের পর আকরাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘এভারকেয়ারে সে অবজারভেশনে আছে। ডাক্তারের সঙ্গেও আলাপ হয়েছে। ও যদি আরও দুই-তিন দিন এই কন্ডিশনে থাকে, তাহলে ওকে আমরা বাসায় নিয়ে আসতে পারব।’
স্বাধীনতা দিবস প্রদর্শনী ম্যাচে তামিম ইকবালের চাচা আকরাম খান (মাঝে)। আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আকর ম
এছাড়াও পড়ুন:
সবকিছু সহ্য করে তিনি আজীবন আমার পাশে থেকেছেন: বাঁধন
মানুষ বছরের একটি দিন বাবার জন্য আলাদা করে রাখতে চায়, যেমনটা রাখা হয় মায়ের জন্য। এই বিশেষ দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, জীবনের প্রতিটি ধাপে বাবার অবদান কতটা গভীর। আজ বাবা দিবসে বাবা প্রকৌশলী আমিনুল হককে নিয়ে কিছু না বলা কথা বলেছেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন।
তিনি লিখেছেন, “আমার বাবা আমার সুপারহিরো। তিনি আমাকে ভালোবাসা আর বিশ্বাসে এমনভাবে বড় করেছেন যে, আমি যদি কখনো চাঁদ চাইতাম, তিনি বলতেন, ‘অপেক্ষা কর-আমি নিয়ে আসছি।’ আমি তার মূল্যবোধ, শক্তি এবং অটল সাহসের মাঝে বড় হয়েছি।”
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার জীবনের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ মানুষ তিনি-যিনি আমাকে নিঃশর্তভাবে ভালোবাসেন। তার মতো সৎ এবং দেশপ্রেমিক মানুষ আমি আর কখনো দেখিনি।’
বাবার সঙ্গে তার মতের পার্থক্যও আছে বলে জানালেন এই অভিনেত্রী। তার কথায়, ‘আমাদের মাঝে মতপার্থক্য আছে-সবসময় একমত হই না। তবু আমাদের সম্পর্কে যে জিনিসটি কখনো বদলায়নি, সেটা হলো পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা।’
শৈশব থেকে আজ পর্যন্ত বাঁধনকে নিয়ে অনেক কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে তার বাবাকে। তবুও সব মেনে নিয়ে পাশে থেকেছেন তিনি।
বাঁধনের ভাষ্য, ‘আমি কখনোই একেবারে নিয়মমাফিক বা আদর্শ মেয়ে ছিলাম না। শৈশব থেকে আজ অবধি আমি জানি, আমার কারণে তাকে অনেক কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। আমি ছিলাম একগুঁয়ে, আবেগপ্রবণ, কখন কী করি বলা যায় না-তবুও সবকিছু সহ্য করে তিনি আজীবন আমার পাশে থেকেছেন।’
সব শেষে বাবাকে ধন্যবা জানিয়ে বাঁধন লিখেছেন, ‘তুমি যেমন, তেমনি থাকার জন্য ধন্যবাদ আব্বু। আমি তোমাকে এত ভালোবাসি-যা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব।’