বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ইমরুল হাসান
Published: 4th, April 2025 GMT
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সিনিয়র সহ-সভাপতি ও বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসান গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আজ শুক্রবার (০৪ এপ্রিল) দুপুরে হঠাৎ তীব্র বুকে ব্যথা অনুভব করায় তাকে দ্রুত রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় চিকিৎসকরা সিসিইউতে (করোনারি কেয়ার ইউনিট) রেখেছেন। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা তিনি চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে থাকবেন।
এ বিষয়ে ইমরুল হাসানের ব্যক্তিগত সহকারী জানিয়েছেন, ‘‘স্যার হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করায় তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে আছেন। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’’
উল্লেখ্য, গত বছরের অক্টোবরে বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন ইমরুল হাসান। ২০১৩ সাল থেকে তিনি বসুন্ধরা কিংসের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
আরো পড়ুন:
ঈদের শুভেচ্ছা বার্তায় যা বললেন হামজা-জামালরা
“ইনশাআল্লাহ জুনে ফিরে আসব”
ঢাকা/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ টবল ইমর ল হ স ন
এছাড়াও পড়ুন:
উদ্ধার হলো এয়ার ইন্ডিয়ার বিধ্বস্ত উড়োজাহাজের ব্ল্যাক বক্স
ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে টেকঅফের পরপরই বিধ্বস্ত হওয়া এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজের ব্ল্যাক বক্স উদ্ধার করা হয়েছে।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে ভারতের এয়ারক্র্যাফট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো (এএআইবি) জানায়, গুজরাট সরকারের ৪০ জন সদস্যের সহায়তায় ব্ল্যাক বক্সটি উদ্ধার করা হয়েছে। এটি ঘটনাস্থলের কাছেই এক চিকিৎসকদের হোস্টেলের ছাদ থেকে পাওয়া গেছে। খবর এনডিটিভির
ব্ল্যাক বক্সে উড়োজাহাজের গতি, উচ্চতা, ইঞ্জিনের পারফরম্যান্স, ককপিটের কথোপকথনসহ গুরুত্বপূর্ণ ডেটা রেকর্ড থাকে। সাধারণত এটি উজ্জ্বল কমলা রঙের হয়, যেন ধ্বংসস্তূপের মধ্যেও সহজে শনাক্ত করা যায়।
এই বিধ্বস্ত বোয়িং ড্রিমলাইনারটি ১২ বছর আগে তৈরি হয়েছিল। দুর্ঘটনায় পড়ার সময় এতে ২৪২ জন যাত্রী ছিলেন, যাদের মধ্যে কেবল একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক প্রাণে বেঁচেছেন।
টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখর জানান, দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের তদন্তকারীরা ইতোমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। প্রশিক্ষিত বিশেষজ্ঞরা এই দুঃসহ বিপর্যয়ের কারণ খুঁজে বের করবেন।
আহমেদাবাদ বিমানবন্দরের একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, উড়োজাহাজটি স্বাভাবিকভাবেই রানওয়ে ধরে ছুটে যায় এবং উড্ডয়নের সময়ও কোনও অস্বাভাবিকতা ছিল না। তবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই এটি কাঙ্ক্ষিত উচ্চতা অর্জন করতে না পেরে দ্রুত নিচের দিকে নেমে আসে। দ্রুত তা একটি মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের হোস্টেলে সজোরে আঘাত করে।