রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুরু হয়েছে গণজমায়েত কর্মসূচি ‘মার্চ ফর গাজা’। আজ শনিবার বেলা তিনটার কিছু পরে এই গণজমায়েত শুরু হয়। গণজমায়েতে বিপুল মানুষের উপস্থিতি দেখা গেছে।

সেখানে ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগান দেন উপস্থিত জনতা। মঞ্চে এই কর্মসূচিতে সংহতি জানানো বিভিন্ন দলের নেতাদের উপস্থিত হতে দেখা গেছে।

ফেসবুকে ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে একটি ইভেন্ট পেজ তৈরি করেছে প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট, বাংলাদেশ। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), হেফাজতে ইসলামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, বিভিন্ন সংগঠন, ইসলামি বক্তা ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা ইতিমধ্যে ‘মার্চ ফর গাজা’ শীর্ষক এই কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।

এর আগে সকাল থেকেই ‘মার্চ ফর গাজা’ গণজমায়েত কর্মসূচিতে যোগ দিতে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুল মানুষ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যেতে শুরু করে। শাহবাগ ও আশপাশে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

দুপুরে মিরপুর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, বাংলামোটর ও শাহবাগ এলাকা হয়ে খণ্ড খণ্ড মিছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যেতে দেখা গেছে। পিকআপ ভ্যানে করে তরুণদের স্লোগান দিতে দিকে উদ্যানের দিকে যেতে দেখা গেছে।

তেজগাঁও ও খিলগাঁও এলাকায় প্রচুর মানুষকে ট্রেনের ছাদে চড়ে মার্চ ফর গাজা কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার জন্য আসতে দেখা গেছে।

আরও পড়ুনকোন পথ দিয়ে যাচ্ছে ‘মার্চ ফর গাজা’, শাহবাগে গাড়ি চলছে না, হেঁটে কর্মসূচিতে যাচ্ছে বিপুল মানুষ১ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম র চ ফর গ জ গণজম য় ত উপস থ ত

এছাড়াও পড়ুন:

কবর থেকে উঠে এসে কেউ ভোট দিতে পারবে না: অ্যাটর্নি জেনারেল 

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, “আমরা এমন একটা বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে কেউ কবর থেকে রাতের আঁধারে উঠে এসে ভোট দিয়ে যেতে পারবে না।”

‎শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে ঝিনাইদহের শৈলকূপার বগুড়া, আবাইপুর ও নিত্যানন্দপুর ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজিত গণজমায়েতে তিনি এসব কথা বলেন। 

‎অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ১৭ বছর আমরা কেউ ভোট দিতে পারিনি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষ যখন দিশেহারা ছিল, তখন জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মানুষকে সঠিক পথ দেখিয়েছিলেন। সেই শহীদ জিয়ার আদর্শ বুকে ধারণ করে আমাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী যারা বাংলাদেশে আছেন, তারা যদি নিজেদের শুধরে না নেন, তাহলে অবশ্যই জনগণ তাদের রুখে দেবে। আপনাদের নেত্রী হাসিনা সবাইকে রেখে তার আত্মীয়-স্বজন নিয়ে পালিয়ে গেছে। এখন দেশের বাইরে বসে ষড়যন্ত্র করছে। কোনো লাভ হবে না।

আবাইপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম বিশ্বাসের সভাপতিত্বে গণজমায়েতে বক্তব্য রাখেন শৈলকূপা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন বাবর ফিরোজ, সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম কাজল, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ওয়ালিদ হাসান পিকুল, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আবু মুছাসহ অন্যান্য নেতারা।

ঢাকা/সোহাগ/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কবর থেকে উঠে এসে কেউ ভোট দিতে পারবে না: অ্যাটর্নি জেনারেল