বাংলা নতুন বছর উলক্ষ্যে গান প্রকাশ করতে যাচ্ছেন কন্ঠশিল্পী এম এস দৌলা। গানের শিরোনাম ‘অভিযোগ’। আর গানের কথা লেখার পাশাপাশি ও সুর করেছেন শিল্পী নিজেই। সংগীত পরিচালনা করেছেন মান্নান মোহাম্মদ। এটি পহেলা বৈশাখে দৌলা প্রডাকশনের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হবে। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন মারুফ তানভীর। গানে দৌলার সঙ্গে মডেল হয়েছেন আনিকা।
নতুন গান প্রসঙ্গে দৌলা বলেন, ‘‘অভিযোগ’ শুধু একটি সঙ্গীত প্রজেক্ট নয়, এটি আমার অনুভূতির একটি এক্সপ্রেশন, যা শ্রোতাদের শোনার এবং অনুভব করার জন্য তৈরি। আশা করছি, গানটি সবাই ভালোভাবে গ্রহণ করবেন। এটি শ্রোতার মন ছুঁয়ে যাবে। গানটি পহেলা বৈশাখে আমার ভক্ত শ্রোতাদের জন্য ভালোবাসার উপহার।’
তিনি আরও বলেন, ‘ বৈশাখের প্রথম দিনটি যেমন নতুন শুরুর, আনন্দ এবং উদযাপনের দিন, তেমনি এই গানটি আপনাদের জন্য একটি নতুন অনুভূতির সূচনা হবে। শ্রোতারা সবসময়ই ভালোবাসা দিয়ে আসছেন। আপনাদের এই ভালোবাসা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রেরণা। তাই, এই গানটির মাধ্যমে আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই। আশা করি, গানটি শ্রোতাদের হৃদয়ে স্থান করে নেবে।’
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: নত ন গ ন
এছাড়াও পড়ুন:
দুবাই থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার ৫৭ মামলার আসামি
চট্টগ্রামে বাড়ি। তাঁর বিরুদ্ধে রয়েছে ৫৭টি মামলা। তবে তিনি প্রায় পাঁচ বছর ধরে পালিয়ে ছিলেন দুবাইয়ে। গ্রেপ্তার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে দেশে ফিরছিলেন। এরপরও তাঁর রক্ষা হয়নি তাঁর। সিলেটে বিমানবন্দর থেকেই পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন পলাতক এই আসামি।
গতকাল শনিবার বিকেল চারটার দিকে গ্রেপ্তার হওয়া এই ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫)। বিমানবন্দরে নিয়োজিত ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রামের পটিয়া থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। আজ রোববার সকালে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বাড়ি পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের পাইরোল গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আবদুস সালাম। চট্টগ্রাম নগরের চাক্তাইয়ে ফিশারিঘাটে মাছের আড়ত ছিল রুহুল আমিনের।
পুলিশ জানায়, মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে হওয়া মামলাগুলোর বেশির ভাগই চেক প্রতারণার অভিযোগে করা। এর মধ্যে ১০টি মামলায় তাঁর সাজা হয়েছে। বাকি মামলা বিচারাধীন। বিদেশভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পরোয়ানাভুক্ত এই আসামি সাজা ও গ্রেপ্তার এড়াতে দুবাইয়ে পালিয়ে যান। পাঁচ বছর পর সেখান থেকে গোপনে সিলেট হয়ে দেশে ফিরছিলেন তিনি।
পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নুরুজ্জামান আজ দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, পটিয়া থানার পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তার রুহুল আমিনকে গতকাল রাতেই সিলেট থেকে পটিয়ায় নিয়ে আসা হয়। এরপর আজ সকালে পটিয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।