Samakal:
2025-06-15@17:53:35 GMT

বৈশাখে এম এস দৌলার ‘অভিযোগ’

Published: 12th, April 2025 GMT

বৈশাখে এম এস দৌলার ‘অভিযোগ’

বাংলা নতুন বছর উলক্ষ্যে  গান প্রকাশ করতে যাচ্ছেন কন্ঠশিল্পী এম এস দৌলা। গানের শিরোনাম ‘অভিযোগ’। আর গানের কথা লেখার পাশাপাশি ও সুর করেছেন শিল্পী নিজেই। সংগীত পরিচালনা করেছেন মান্নান মোহাম্মদ। এটি পহেলা বৈশাখে দৌলা প্রডাকশনের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হবে। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন মারুফ তানভীর। গানে দৌলার সঙ্গে মডেল হয়েছেন আনিকা।  
নতুন গান প্রসঙ্গে দৌলা বলেন, ‘‘অভিযোগ’ শুধু একটি সঙ্গীত প্রজেক্ট নয়, এটি আমার অনুভূতির একটি এক্সপ্রেশন, যা শ্রোতাদের শোনার এবং অনুভব করার জন্য তৈরি। আশা করছি, গানটি সবাই ভালোভাবে গ্রহণ করবেন। এটি শ্রোতার মন ছুঁয়ে যাবে। গানটি পহেলা বৈশাখে আমার ভক্ত শ্রোতাদের জন্য ভালোবাসার উপহার।’
তিনি আরও বলেন, ‘ বৈশাখের প্রথম দিনটি যেমন নতুন শুরুর, আনন্দ এবং উদযাপনের দিন, তেমনি এই গানটি আপনাদের জন্য একটি নতুন অনুভূতির সূচনা হবে। শ্রোতারা সবসময়ই ভালোবাসা দিয়ে আসছেন। আপনাদের এই ভালোবাসা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রেরণা। তাই, এই গানটির মাধ্যমে আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই। আশা করি, গানটি শ্রোতাদের হৃদয়ে স্থান করে নেবে।’ 
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: নত ন গ ন

এছাড়াও পড়ুন:

উত্তরাখন্ডে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৭

ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যের রুদ্রপ্রয়াগ জেলার কেদারনাথের কাছে এক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় সাতজন নিহত হয়েছেন।

আজ রোববার স্থানীয় সময় ভোরে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়ে। হেলিকপ্টারটি কেদারনাথ মন্দির থেকে গুপ্তকাশি যাচ্ছিল। যাওয়ার সময় এক বনে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়।

হেলিকপ্টারটিতে ছয়জন যাত্রী ও একজন পাইলট ছিলেন এবং সবাই নিহত হন। উত্তরাখন্ডের সিভিল এভিয়েশন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (ইউসিএডিএ) জানিয়েছে, নিহত তীর্থযাত্রীরা উত্তরাখন্ড, উত্তর প্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও গুজরাটের বাসিন্দা ছিলেন।

কারিগরি সমস্যা ও আবহাওয়ার কারণে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গবাদিপশুর জন্য পশুখাদ্য সংগ্রহ করতে বনে যাওয়া স্থানীয় লোকজন প্রথম নিখোঁজ হওয়া হেলিকপ্টারটিকে বিধ্বস্ত অবস্থায় দেখতে পান। হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার খবর তাঁদের কাছেই প্রথম পাওয়া যায়।

উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া পোস্টে বলেন, রাজ্য দুর্যোগ মোকাবিলা বাহিনী (এসডিআরএফ), স্থানীয় প্রশাসন ও অন্যান্য উদ্ধারকারী দল উদ্ধারকাজে নিয়োজিত রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ