সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ছয়দিন পর বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
Published: 12th, April 2025 GMT
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ছয়দিন পর সিরাজুল ইসলাম (৭০) নামে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের কান্দারগাঁও এলাকায় মেঘনা শাখা মেনিখালি নদীর পাশের বালুর মাঠের ঝোপ থেকে এটি উদ্ধার করা হয়। গত ৬ এপ্রিল বিকেলে তিনি নিখোঁজ হন।
নিহত সিরাজুল ইসলাম একই ইউনিয়নের ঝাউচর গ্রামের বাসিন্দা। নিখোঁজের পর তার ছেলে শামীম রেজা বাদী হয়ে ৭ এপ্রিল সকালে সোনারগাঁ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
জানা গেছে, সিরাজুল ইসলাম গত ৬ এপ্রিল বিকেল থেকে নিখোঁজ ছিলেন। শনিবার সকালে কান্দারগাঁও এলাকায় ঝোপের মধ্যে মরদেহটি পড়ে ছিল। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
সোনারগাঁ থানার ওসি মোহাম্মদ মফিজুর রহমান জানান, নিহত সিরাজুল কয়েকদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন। তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন।
ধারণা করছি ঘটনাস্থলেই স্ট্রোক কিংবা অসুস্থ হয়ে পড়ে আর উঠতে পারেননি। তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে ময়নাতদন্ত ছাড়া মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে না।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ স ন রগ মরদ হ
এছাড়াও পড়ুন:
নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রবিবার (১৫ জুন) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন যখনই হোক না কেন, নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত।”
এবারের ঈদে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক ছিল বলেও দাবি করেন তিনি।
পুলিশ কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে সক্রিয় হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “যদি মনে করেন যে সক্রিয় থাকার অর্থ পুলিশ সবসময় মানুষকে মারধর করবে—যেমনটা গত ১৫ বছরে ঘটতে দেখেছি—তাহলে আমরা সেই পুলিশ বাহিনী চাই না। আমরা একটি জনবান্ধব পুলিশ বাহিনী চাই। এখন হয়তো লোকজন ভাবছে পুলিশ সচল হয়নি। পুলিশ কিন্তু আগের থেকে এখন আরও বেশি সক্রিয়।”
র্যাবের পোশাক পরে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে- এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, “র্যাবের পোশাক পরে যে ঘটনাটা ঘটেছে, এটা নিয়ে আমরাও খুব উদ্বিগ্ন। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি, এটার সঙ্গে যেই জড়িত, আমরা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যাতে আইনের আওতায় তাদের নিয়ে আসতে পারি।”
ভারতের পুশ ইন চলছে- এ বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, “আমরা এ ব্যাপারে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বেশ কয়েকবার যোগাযোগ করেছি। ভারতে আমাদের যে হাইকমিশনার আছেন তিনিও আমাদের অফিসে এসেছিলেন। আমরা বলেছি, আমাদের দেশের নাগরিক যদি ভারতে থেকে থাকে, প্রোপার চ্যানেলে পাঠাও। আমরা নেবো। জঙ্গলের মধ্যে, নদীর মধ্যে, লেকের মধ্যে ফেলে দেওয়া- এটা কোনো সভ্য দেশে হওয়া উচিত না।”
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/ইভা