নায়ক তো থাকেনই তবে সিনেমায় পার্শ্বচরিত্রের ভূমিকাও কম নয়। তবে বাংলা সিনেমায় পার্শ্বচরিত্র অনেক সময়ই থেকেছে উপেক্ষিত। ব্যতিক্রম এবারের ঈদের সিনেমায়, নজর কেড়েছেন পার্শ্বচরিত্রের অভিনয়শিল্পীরাও। ঈদে মুক্তি পাওয়া প্রায় সব সিনেমাতেই ছিল তাঁদের সরব উপস্থিতি। জেনে নেওয়া যাক পার্শ্বচরিত্রে আলো ছড়ানো ৭ অভিনয়শিল্পীর কথা।

শহীদুজ্জামান সেলিম
গত কয়েক বছর বড় পর্দায় নিয়মিত শহীদুজ্জামান সেলিম। দুর্দান্ত অভিনয় করেন তিনি। কিন্তু অনেক সময়ই তাঁর চরিত্রগুলো একই রকম হয়ে যায়। এবারের ঈদের তিন সিনেমায় ‘বরবাদ’, ‘দাগি’ ও ‘জংলি’তে দেখা গেছে। এর মধ্যে ‘বরবাদ’ ও ‘জংলি’তে তাঁকে আইনজীবীর ভূমিকায় দেখা গেছে। ‘বরবাদ’-এর চরিত্রটিতে ছোট্ট হলেও দর্শকের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পেরেছেন তিনি তবে ‘জংলি’তে তাঁর চরিত্রটি হঠাৎ কেন খলনায়কের ভূমিকা নেয় পরিষ্কার নয়।

শহীদুজ্জামান সেলিম। ছবি: আশরাফুল আলম.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প র শ বচর ত র

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচনের জন্য ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ই উপযুক্ত: সাকি

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ই সবচেয়ে উপযুক্ত হবে। এর পরে দেশের আবহাওয়া প্রতিকূল থাকে। তা ছাড়া বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষা হয়। নির্বাচনের জন্য এর পরের সময়টা উপযুক্ত নয়।

আজ শুক্রবার যুক্তরাজ্যে সফররত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের প্রতিক্রিয়ায় প্রথম আলোকে এসব কথা বলেন জোনায়েদ সাকি।

বৈঠককে স্বাগত জানিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী বলেন, ‘এর মাধ্যমে রাষ্ট্রের অর্থনীতি ও জনজীবনের সংকট দূর হবে। আমরা আগেই প্রধান উপদেষ্টাকে জানিয়েছিলাম, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজন করতে। কিন্তু এত দিন সেই পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। সরকার এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিল, যে সময়টা যথাযথ ছিল না।’

নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হলে রাজনীতিতে আস্থাপূর্ণ পরিবেশ ফিরে আসবে বলে মনে করেন জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি দেশের জন্য এই পরিবেশ বজায় থাকা জরুরি। সংস্কারের জন্য এই পরিবেশ সহায়ক হবে। এত দিন নির্বাচনের তারিখ নিয়ে উদ্বেগ থাকায় সংস্কার নিয়ে তেমন অগ্রগতি ছিল না। এখন সংস্কারের অগ্রগতি নিয়ে কাজ করা যাবে।’

সংস্কার কার্যক্রমকে জনগণ নির্বাচনের মাধ্যমে মীমাংসা করবে উল্লেখ করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে ইতিমধ্যে আমরা দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা করছি। সর্বোচ্চ মতামতের ভিত্তিতে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি হবে, তার ওপর জুলাই সনদ তৈরি হবে। এসব বিষয়ে আরও আলাপ–আলোচনা দরকার।’ তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই হত্যার বিচার শুরু হয়েছে, এটা আমাদের জন্য স্বস্তিদায়ক। এই পরিস্থিতি ধরে রাখতে হবে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নির্বাচনের জন্য ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ই উপযুক্ত: সাকি