হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪ জনের পরিচয় মিলেছে
Published: 18th, April 2025 GMT
হবিগঞ্জের মাধবপুরে ট্রাকের সঙ্গে পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত চারজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- বানিয়াচং উপজেলার চমকপুর গ্রামের ইসমাইল মিয়ার স্ত্রী মোস্তাকিনা আক্তার (৩৫), তার দেবরের স্ত্রী একই গ্রামের জহুর আলীর মেয়ে আয়েশা বেগম (৩০) এবং তাদের আত্মীয় একই গ্রামের রজব আলীর ছেলে হাফিজুর রহমান (১৬)। আরও নিহত হয়েছেন পিকআপ ভ্যানের চালকের সহকারী মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার পংশিপুর গ্রামের রহিম (২২)। তারা সবাই দুর্ঘটনার কবলে পড়া পিকআপ ভ্যানের যাত্রী ছিলেন।
বৃহস্পতিবার রাত তিনটার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বাখরনখর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তারা কর্মক্ষেত্রে কাজ শেষে পিকআপ ভ্যানে করে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।
মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুলাহ আল মামুন জানান, শ্রমিকেরা বৃহস্পতিবার রাতে একটি পিকআপ ভ্যান করে হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় ফিরছিলেন। তাদের পিকআপ ভ্যানটি রাত প্রায় তিনটার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বাখরনখর এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এতে ঘটনাস্থলে দুজন নারীসহ উল্লেখিত চারজন নিহত হন। গুরুতর আহত পাঁচজনকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: প কআপ ভ য ন উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
বাবা পটুয়া কামরুল হাসান স্মরণে মেয়ে শুমোনা হাসানের গান
ভালোবাসা, স্মৃতি ও উত্তরাধিকারকে কেন্দ্র করে এক আবেগঘন পরিবেশে পটুয়া কামরুল হাসানের কন্যা শুমোনা হাসান তার বাবাকে উৎসর্গ করে একটি হৃদয়স্পর্শী গান প্রকাশ করেছেন।
বাবা দিবস উপলক্ষে আজ দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে একটি অনুষ্ঠানে ‘কত দূর বাবা তোমার বাড়ি’ শিরোনামে গানটি প্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শুমোনার পরিবার, ঘনিষ্ঠজন, এবং সম্মানিত গণমাধ্যমকর্মীরা।
গানটি শুমোনার নিজস্ব রচনা, সুর এবং কণ্ঠে পরিবেশিত। এতে ফুটে উঠেছে একজন কন্যার তার বাবার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো, তাদের ভালবাসা, সংগ্রাম এবং অনন্য সম্পর্কের গল্প। গানের প্রতিটি কথা ও সুর যেন এক আবেগের যাত্রাপথ।
অনুষ্ঠানে শুমোনা বলেন, ‘এই মুহূর্তটি আমার এবং আমার পরিবারের জন্য এক বিজয়ী এবং আবেগময় সময়। বাবার আত্মা সবসময় আমাকে পথ দেখিয়েছে। এই গানটি তার প্রতি আমার ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার ছোট্ট বহিঃপ্রকাশ।’
শুমোনা জানান, ভবিষ্যতেও তিনি এই ধারা অব্যাহত রেখে তাঁর বাবার স্মৃতিকে সম্মান জানাতে চান সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে।