‘জুলাই ঘোষণা’ না হওয়ায় ছাত্ররা বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়ে গেছেন বলে মনে করেন কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘আপনি ছাত্রদের জুলাই ঘোষণা দিতে দেননি। এটা অন্যায় কাজ হয়েছে।... এরা বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়ে গেছে আজকে। এই ঝুঁকির দায় কে নেবে? কারণ বিএনপি বলেন, আওয়ামী লীগ বলেন, সব একই জিনিস। এরা তো এই তরুণদের বাঁচতে দেবে না।’

আজ শনিবার বিকেলে ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘রাষ্ট্র গঠনে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব ও তার বাস্তবতা’ শীর্ষক এই আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ফরহাদ মজহার। গণ–অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের অনেকেই তাঁর পাঠচক্রে ছিলেন বলেও অনুষ্ঠানে জানান তিনি।

‘রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংশোধন আন্দোলন’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত এই আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আপনি যে জুলাই ঘোষণা করতে দেন নাই, আপনি কী যুক্তিতে দিলেন না? বলছেন, আপনি জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করবেন। একটা কথা বলতে চাই, বাপের নাম কি ছেলে দেয়?’

‘রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংশোধন আন্দোলন’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম এ গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ফরহ দ মজহ র

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানের ৭২০ সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করার দাবি ইসরায়েলের

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তেহরানে অন্তত ৮০টি লক্ষ্যবস্তুতে রাতভর হামলা চালানো হয়েছে। এই হামলায় ডজনখানেক ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান অংশ নেয়। ইরানের রাজধানী তেহরানে টানা তৃতীয় দিনে এ হামলা চালানো হলো। খবর বিবিসির

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের হামলার লক্ষ্যবস্তুগুলোর মধ্যে ছিল ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তর, সামরিক গবেষণা ও উন্নয়ন শাখা বলে দাবি করা হয়েছে।

রয়টার্স এক সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, ইসরায়েলের লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ছিল দুটি ‘দ্বৈত-ব্যবহারের’ জ্বালানি কেন্দ্র। ওই জ্বালানি কেন্দ্র সামরিক ও পারমাণবিক কাজে ব্যবহার করা হতো।

আইডিএফ আরও জানিয়েছে, ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর অংশ হিসেবে তিন দিনের কম সময়ের মধ্যে তারা ইরানের ১৭০টির বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। ইরানের ৭২০টির মতো সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ