ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু গাজায় সামরিক অভিযান চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। তার দাবি, ক্রমবর্ধমান বিরোধিতা সত্ত্বেও ইসরায়েলকে তার অস্তিত্ব নিশ্চিত করার জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।

শনিবার রাতে একটি পূর্ব-রেকর্ড করা ভিডিওতে নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েলের ‘বিজয় না পাওয়া পর্যন্ত নিজেদের অস্তিত্বের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।”

নেতানিয়াহু গাজায় বোমাবর্ষণ অব্যাহত রাখার কারণ হিসেবে ইসরায়েলের সাম্প্রতিক যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে হামাসের প্রত্যাখ্যানের কথা উল্লেখ করেছেন।

চলতি সপ্তাহে জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে সাময়িক যুদ্ধবিরতির ইসরায়েলি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস। তাদের দাবি, জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে যুদ্ধ বন্ধের জন্য চুক্তি করতে হবে।

তিনি বলেছেন, “আমরা যদি এখনই হামাসের দাবির কাছে আত্মসমর্পণ করি, তাহলে আমাদের সেনা, আমাদের নিহত এবং আহত বীরদের অর্জিত সমস্ত অসাধারণ অর্জনগুলো স্রেফ হারিয়ে যাবে।

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইসর য

এছাড়াও পড়ুন:

বৃষ্টিকে ‘আল্লাহর রহমত’ বললেন প্রধান উপদেষ্টা

বৃষ্টিকে ‘আল্লাহর রহমত’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ শুরু করেন প্রধান উপদেষ্টা। এ সময় মঞ্চের দুই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা।

আরো পড়ুন:

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠানে যারা উপস্থিত ছিলেন

উপস্থিত নেতাদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, জামায়াতে ইসলামীর মিয়া গোলাম পরওয়ার, এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকিসহ রাজনৈতিক জোটের শীর্ষ নেতারা।

বৃষ্টির মধ্যেই বক্তব্য শুরু করে ইউনূস বলেন, “আল্লাহর রহমত হচ্ছে। সেই রহমত সঙ্গে নিয়েই আমি এই ঐতিহাসিক ঘোষণা পাঠ করছি।”

তার এ বক্তব্যের সময় অনেকে করতালির মাধ্যমে সমর্থন জানান।

ঢাকা/এএএম/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ