Risingbd:
2025-06-15@23:50:07 GMT

আজ বিশ্ব বই দিবস

Published: 23rd, April 2025 GMT

আজ বিশ্ব বই দিবস

আজ বিশ্ব বই দিবস বা ‘বিশ্ব গ্রন্থ ও গ্রন্থস্বত্ব দিবস’। প্রতি বছর ২৩ এপিল দিবসটি উদযাপন করা হয়। এই দিবসের উদ্দেশ্য বই পড়া, বই ছাপানো, বইয়ের কপিরাইট সংরক্ষণ করা।

জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থার (ইউনেসকো)’র উদ্যোগে দিবসটি পালিত হয়। ১৯৯৫ সালে প্যারিসে ইউনেসকোর সাধারণ অধিবেশনে দিনটিকে বই দিবস হিসেবে উদ্‌যাপনের সিদ্ধান্ত হয়। বিশ্বের পাঠকেরা দিনটি উদ্‌যাপনে নানা কর্মসূচি পালন করেন।

জানা যায়, সাহিত্যজগতের তিন কিংবদন্তী উইলিয়াম শেকস্‌পিয়ার, মিগেল দে থের্ভান্তেস ও ইনকা গার্সিলাসো দে ভেগার প্রয়াণ দিবস ২৩ এপ্রিল। 

আরো পড়ুন:

ফটোগ্রাফি নিয়ে গ্রন্থ ‘আলোকচিত্রে শৈল্পিকতা’ প্রকাশিত

আসিফ মাহমুদের বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠান
আরো অন্তত পাঁচ-দশ বছর তোমরা আমাদের নেতা থাক: আসিফ নজরুল

সিইওওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিন এর একটি জরিপের তথ্য, দেশগুলোর পাঠকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা। বছরে গড়ে ১৭টি বই পড়েন তারা। বই পড়ে শেষ করার ক্ষেত্রে তাদের পরেই ভারতীয়রা। বছরে গড়ে ১৬টি বই পড়েন ভারতের নাগরিকেরা। আমেরিকানরা বছরে বইয়ের পেছনে ব্যয় করেন ৩৫৭ ঘণ্টা, ভারতীয়রা ৩৫২ ঘণ্টা। 

বিশ্বের ১০২টি দেশে নাগরিকদের ওপর এই জরিপ পরিচালনা করেছে সিইওওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিন। ১০২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৭ তম।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বই

এছাড়াও পড়ুন:

ঈদের ছুটিতে ৯৯৯-এ মারামারির অভিযোগ ছিল ৪ হাজার ১০২টি

১৫ হাজার ৬১৯ জন। অভিযোগের ভিত্তিতে বিভিন্ন জরুরি সহায়তা দেয় পুলিশ, অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিস। তবে এ সময় সবচেয়ে বেশি ছিল মারামারির অভিযোগ। পুলিশ জানিয়েছে এই সংখ্যা ৪ হাজার ১০২টি। 

রোববার পুলিশ সদরদপ্তর জানায়, ঈদুল আজহার ছুটির মধ্যে ৫ থেকে ১৩ জুন পর্যন্ত ৯৯৯-এ আসা কলের ভিত্তিতে জরুরি পুলিশি সহায়তা দেয় ১৩ হাজার ৮৩১ জনকে। একই সময়ে ৯৯৩ জনকে অ্যাম্বুলেন্স সেবা ও ৭৯৫ জনকে ফায়ার সার্ভিসের সহায়তা দেওয়া হয়।

এবারের কোরবানি ঈদে দেশজুড়ে যত্রতত্র পশুর হাট, রাস্তা ও নৌপথে পশু পরিবহন, পশু জবাই ও জনসমাগমের কারণে নানা বিশৃঙ্খলার শঙ্কা ছিল। তবে ৯৯৯-এ কলের ভিত্তিতে কার্যকর মনিটরিং ও তৎপরতায় এসব সংকট অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়। 

ঈদে যেসব অপরাধ বা বিশৃঙ্খলার অভিযোগ এসেছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল পশুর হাট ও রাস্তায় চাঁদাবাজি, জোর করে পশু অন্য হাটে নিয়ে যাওয়া, অজ্ঞান/মলম পার্টির তৎপরতা এবং অতিমাত্রার শব্দদূষণ। এ ধরনের অভিযোগের ক্ষেত্রে ৯৯৯-এ কল করে সহায়তা পান ১ হাজার ২৭১ জন।  
তাছাড়া কাউকে আটকে রাখা-সংক্রান্ত অভিযোগে সাড়া দেওয়া হয় ১ হাজার ২১৪ জনকে। পাশাপাশি জরুরি অ্যাম্বুলেন্স সেবা পান ১ হাজার ৬২ জন ও বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগে সহায়তা দেওয়া হয় ৯৯২ জনকে।

৯৯৯ সেবা-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ঈদে মানুষের চলাচল, পশু কেনাবেচা, বড় আকারের জনসমাগম—সবকিছু মাথায় রেখে প্রস্তুতি নেওয়া হয়। পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, প্রতিটি অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে যাচাই করে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হয়। বিশেষ করে ঈদের সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেন স্বাভাবিক থাকে, সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি চালানো হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঈদের ছুটিতে ৯৯৯-এ মারামারির অভিযোগ ছিল ৪ হাজার ১০২টি