পুঁজিবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিবিএস কেবলস লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করে তা প্রকাশ করা হয়েছে। কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে  ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিংস লিমিটেড (এনসিআর)।

রবিবার (৪ মে) চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিংস লিমিটেডের (এনসিআর) রেটিংস অনুযায়ী, বিবিএস কেবলস লিমিটেডের দীর্ঘ মেয়াদে রেটিং হয়েছে ‘এ’। আর স্বল্প মেয়াদে রেটিং হয়েছে ‘এসটি-৩’।

আরো পড়ুন:

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না ন্যাশনাল ব্যাংক

পুঁজিবাজারে আস্থা বাড়াতে ৬ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ

২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।

ঢাকা/এনটি/বকুল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পাঁচ বোলার নিয়েও আপত্তি নেই হাবিবুলের

গলে প্রথম ইনিংসে ফাইফার, দ্বিতীয় ইনিংসে এক উইকেট—বিদেশের মাটিতে প্রথমবার বোলিং করার সুযোগ পেয়ে বাজিমাত করেছেন নাঈম হাসান। অথচ তার খেলার সুযোগ হতো কি না, সেটাই ছিল বিরাট প্রশ্ন। মেহেদী হাসান মিরাজ জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় গলে খেলতে পারেননি। কলম্বোতে তার ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে। মিরাজ ফিরলে একাদশের বাইরে যেতে হবে নাঈমকে? সেই প্রশ্নই উঁকি দিচ্ছে সর্বত্র।

কলম্বোতে কেমন একাদশ হতে পারে? সাবেক অধিনায়ক ও নির্বাচক হাবিবুল বাশার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে জানালেন, সিংহলিজ ক্রিকেট গ্রাউন্ডে পাঁচ বোলার নিয়ে খেলতে পারে বাংলাদেশ। সেক্ষেত্রে নাঈম ও মিরাজ দুজনকেই একাদশে রাখা সম্ভব। বাড়তি একজন ব্যাটসম্যানকে বাইরে রেখে বোলিং শক্তি বাড়ানোর পক্ষে তিনি।

মিরপুরে তিনি বলেছেন, “মিরাজ ফিরে আসলে আমরা পাঁচজন বোলার নিয়ে খেলতে পারি। এসএসসিতে পরের ম্যাচ। প্রথম দিনের পর ওখানে উইকেট ফ্ল্যাট হয়ে যায়, যেখানে তিনজন ফাস্ট বোলার নিয়ে খেলে না আসলে। আমি জানি না উইকেট কেমন হবে, উইকেটের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করবে। মিরাজ ফিরে আসলে পাঁচজন বোলার নিয়ে যেতেই পারি। সেক্ষেত্রে একজন ব্যাটসম্যান বসাতে হবে। সেটা সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কারণ সে ব্যাটিং-বোলিং দুই দিকেই ক্যাপাবল।”

আরো পড়ুন:

দুঃসময়ে পাশে থাকার আর্জি

টেস্ট ক্রিকেটকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্বাগত জানাচ্ছে: বুলবুল

দেশের মাটিতে দুই ডানহাতি অফস্পিনার খেলানোর চিন্তা করতে পারে টিম ম্যানেজমেন্ট। মিরাজ ও নাঈম একসঙ্গে খেলতে পারেন। তবে দেশের বাইরে সেই পরিকল্পনা থেকে সরে আসে দল। ব্যাটিংয়ে এগিয়ে থাকায় মিরাজ হয়ে যান ‘অটোমেটিক চয়েস’। ফলে নাঈমকে থাকতে হয় ডাগআউটে, সুযোগের অপেক্ষায়। জুটি বেঁধে তারা কলম্বোতে একসঙ্গে হাত ঘোরাতে পারেন কি না, সেটাই দেখার বিষয়।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ