হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলায় বকেয়া বেতন ও বোনাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন মসফ্লাই কোম্পানির শ্রমিকরা।
সোমবার (২ জুন) সকাল ৯টার দিকে শ্রমিকেরা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা চত্বর এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে অবস্থান নেয়। অবরোধের প্রায় দুই ঘণ্টা পর ১১টায় বেতন ও বোনাসের পাওয়ার আশ্বাসে শ্রমিকরা মহাসড়ক থেকে সরে যায়। অবরোধকালে সড়কের দুইপাশে শত শত যানবহন আটকা পড়ে।
বকেয়া বেতন ও বোনাসের দাবিতে সকালে কাজ বাদ দিয়ে মহাসড়কে নামে মসফ্লাই কোম্পানির শ্রমিকরা। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদ বিন কাসেম ও মাধবপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কোভিদ হোসেন ঘটনাস্থলে যান। তারা শ্রমিক ও কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলে আগামী ৪ তারিখ বেতন-বোনাস পরিশোধের তারিখ ধার্য করেন। এ আশ্বাসে শ্রমিকরা অবরোধ প্রত্যাহার করে কাজে যোগ দেয়।
আরো পড়ুন:
মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
বৃষ্টিতে লামা-সুয়ালক সড়কের ৩ স্থানে ভাঙন, যান চলাচল বন্ধ
এ ব্যাপারে মসফ্লাই কোম্পানির ডিজিএম শ্যামল বাবু বলেন, আগামী ৪ জুন বেতন ও বোনাস পরিশোধ করা হবে। এ আশ্বাস পেয়ে শ্রমিকরা কাজে যোগদান করেছেন।
ঢাকা/মামুন/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক পর বহন অবর ধ
এছাড়াও পড়ুন:
বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’
আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।
পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’
শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি