রাজনৈতিক কারণে আইপিএল ফাইনালের ভেন্যু পাল্টানো হয়নি: বিসিসিআই
Published: 2nd, June 2025 GMT
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের পর বদলে গেছে আইপিএল ফাইনালের ভেন্যু। কলকাতা থেকে ম্যাচটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাটে। আহমেদাবাদের যে স্টেডিয়ামে খেলা, সেটিও তাঁর নামেই। এমন কিছুর পর সমালোচনাটা তাই স্বাভাবিকভাবেই শুরু হয়েছে—রাজনৈতিক কারণেই কলকাতা থেকে সরে আইপিএল ফাইনাল গেছে গুজরাটে!
আরও পড়ুন১০ বছর ২৮২ দিন পর টি-টোয়েন্টিতে ফিরে অ্যান্ডারসনের রেকর্ড, আবার রেকর্ডও নয়১ ঘণ্টা আগেএমন দাবি অবশ্য উড়িয়ে দিয়েছে বিসিসিআই। বোর্ডের সহসভাপতি রাজীব শুক্লা সোমবার জানিয়েছেন, আবহাওয়া ও লজিস্টিক চ্যালেঞ্জের কারণে সূচিতে কিছু পরিবর্তন এনেছেন তাঁরা। এখানে রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য ছিল না বিসিসিআইয়ের।
এবারের আইপিএলের প্লে–অফ হওয়ার কথা ছিল হায়দরাবাদ ও কলকাতায়। সংঘাতের পর এক সপ্তাহ বন্ধ থেকে আবার আইপিএল শুরু হওয়ার পর নতুন সূচিতে ম্যাচগুলো সরিয়ে নেওয়া হয় মুল্লানপুর ও আহমেদাবাদে। এলিমিনেটর ও কোয়ালিফায়ার-১ নির্বিঘ্নেই হয়েছে মুল্লানপুরে।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইরান পারমাণবিক স্থাপনাগুলো আরো শক্তিশালী করে পুনর্নির্মাণ করবে
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান জানিয়েছেন, তেহরান তার পারমাণবিক স্থাপনাগুলোকে ‘আরো শক্তিশালী করে’ পুনর্নির্মাণ করবে। রবিবার সরকারি সংবাদমাধ্যমকে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।
ইরানের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, তার দেশ পারমাণবিক অস্ত্রের সন্ধান করছে না।
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন, জুন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে স্থাপনাগুলোতে বোমা হামলা চালিয়েছিল সেগুলো পুনরায় চালু করার চেষ্টা করলে তেহরান ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে নতুন করে হামলার নির্দেশ দেবেন।
ইরানের প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে বলেন, “ভবন ও কারখানা ধ্বংস আমাদের জন্য কোনো সমস্যা তৈরি করবে না, আমরা আরো শক্তির সাথে পুনর্নির্মাণ করব।”
জুনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালিয়েছিল। ওই সময় ওয়াশিংটন বলেছিল, স্থাপনাগুলো পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির লক্ষ্যেএকটি কর্মসূচির অংশ ছিল। তবে তেহরান জানিয়েছিল, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণরূপে বেসামরিক উদ্দেশ্যে।
ইরানের পারমাণবিক কার্যক্রমের প্রসঙ্গে পেজেশকিয়ান বলেছেন, “এগুলো জনগণের সমস্যা সমাধানের জন্য, রোগের জন্য, জনগণের স্বাস্থ্যের জন্য।”
ঢাকা/শাহেদ