বাড়ি যাওয়ার পথে কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা, যুবক গ্রেপ্তার
Published: 12th, June 2025 GMT
সুনামগঞ্জের ছাতকে বাড়ি ফেরার পথে এক কিশোরী গৃহকর্মীকে (১৫) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে ছাতক থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেছে ভুক্তভোগী। এ মামলায় এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার যুবকের নাম রুহুল আমিন ওরফে আকাশ। তিনি ছাতকের বাসিন্দা। ভুক্তভোগী কিশোরীর বাড়িও ছাতকে। সে সিলেট শহরে একটি বাসায় থেকে গৃহকর্মীর কাজ করত।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার ওই কিশোরী সিলেট থেকে তার গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়। ওই দিন বিকেলে সে বাসে ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জে নামে। সেখান থেকে বাড়ি যাওয়ার জন্য সিএনজিচালিত অটোরিকশায় উঠে কিশোরী। কিন্তু চালক তাকে একটি অটোরিকশার গ্যারেজে নিয়ে যান। পরে ওই কিশোরীকে আটকে রেখে তিনজন শারীরিক নির্যাতন ও ধর্ষণ করেন। সন্ধ্যার পর তাকে বের করে দেন ওই যুবকেরা। পরে সে গোবিন্দগঞ্জে গিয়ে দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্যকে বিষয়টি জানালে গ্যারেজের মালিক রুহুল আমিনকে আটক করা হয়। গতকাল বিকেলে মামলা হলে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ভুক্তভোগী কিশোরীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ছাতক থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো.
ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান আকন্দ বলেন, এ ছাড়া ঘটনায় অভিযুক্ত অন্য ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বাড়ি যাওয়ার পথে কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা, যুবক গ্রেপ্তার
সুনামগঞ্জের ছাতকে বাড়ি ফেরার পথে এক কিশোরী গৃহকর্মীকে (১৫) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে ছাতক থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেছে ভুক্তভোগী। এ মামলায় এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার যুবকের নাম রুহুল আমিন ওরফে আকাশ। তিনি ছাতকের বাসিন্দা। ভুক্তভোগী কিশোরীর বাড়িও ছাতকে। সে সিলেট শহরে একটি বাসায় থেকে গৃহকর্মীর কাজ করত।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার ওই কিশোরী সিলেট থেকে তার গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়। ওই দিন বিকেলে সে বাসে ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জে নামে। সেখান থেকে বাড়ি যাওয়ার জন্য সিএনজিচালিত অটোরিকশায় উঠে কিশোরী। কিন্তু চালক তাকে একটি অটোরিকশার গ্যারেজে নিয়ে যান। পরে ওই কিশোরীকে আটকে রেখে তিনজন শারীরিক নির্যাতন ও ধর্ষণ করেন। সন্ধ্যার পর তাকে বের করে দেন ওই যুবকেরা। পরে সে গোবিন্দগঞ্জে গিয়ে দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্যকে বিষয়টি জানালে গ্যারেজের মালিক রুহুল আমিনকে আটক করা হয়। গতকাল বিকেলে মামলা হলে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ভুক্তভোগী কিশোরীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ছাতক থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আখতারুজ্জামান।
ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান আকন্দ বলেন, এ ছাড়া ঘটনায় অভিযুক্ত অন্য ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।