ধোবাউড়া সীমান্ত দিয়ে ৯ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
Published: 13th, June 2025 GMT
ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার কড়ইগড়া সীমান্ত দিয়ে দুই শিশুসহ নয়জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে (পুশইন) ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার মুন্সিপাড়া বিওপির কড়ইগড়া সীমান্ত দিয়ে তাদের পুশইন করা হয়।
প্রাথমিকভাবে জানা যায়, এদের মধ্যে আটজনের বাড়ি বাগেরহাট এবং একজনের বাড়ি ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায়। তারা সকলেই গত আট বছর ধরে ভারতের চেন্নাইয়ের বিভিন্ন স্থানে কাজ করতেন।
বিজিবি জানায়, চেন্নাই পুলিশের ধাওয়া খেয়ে তারা দালালের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসার চেষ্টা করছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে ভারতের মেঘালয়ের শিবগঞ্জ পুলিশ তাদের আটক করে। পরে রাতে ১১৩৯ মেইন পিলার ৮/এস ৯-এর কড়ইগড়া সীমান্ত দিয়ে পুশইন করা হয়। খবর পেয়ে বর্ডারগার্ড বাংলাদেশ বিজিবির সদস্যরা তাদের আটক করে। সেখানে স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় বিজিবি হেফাজতে তাদের রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছেন নেত্রকোনা ৩১ ব্যাটালিয়ন এর সিইও কামরুজ্জামান।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: প শইন
এছাড়াও পড়ুন:
তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইনের সময় ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৩
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার পেদিয়াগঞ্জ সীমান্তে পুশইনের সময় তিনজনকে আটক করেছে বিজিবি। শনিবার সকালে পেদিয়াগঞ্জ বিওপির সদস্যরা তাদের আটক করে। তাদের একজন বাংলাদেশি ও দুইজন ভারতীয় নাগরিক।
বিজিবি জানায়, তেঁতুলিয়া পেদিয়াগঞ্জ বিওপির সীমান্তের মেইন পিলার ৪৩০/২ এস থেকে প্রায় ৭০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গুচ্ছগ্রাম থেকে ভারতের প্রতিপক্ষ ১৩২/পুরোহিতগঞ্জ বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা চান্দাপাড়া এলাকা থেকে বিএসএফের পুশইন করা দুইজন নারী ও একজন পুরুষকে আটক করে বিজিবির টহলদল।
আটক বাংলাদেশি হলেন কোরবান গাজী (৩৩)। তিনি যশোর জেলার শাশসা থানার বড় কলোনি গ্রামের মারফত আলীর ছেলে। ভারতীয় নাগরিকরা হলেন- মোছা. নাজমা (২৭) ও এবং মোছা. ফারজানা (২৩)। নাজমা পালঘর জেলার বুড়িগুলি থানার পোস্ট-পেলার কান্দেওয়ালি গ্রামের ইয়াসিন সরকারের মেয়ে এবং ফারজানা পালঘর জেলার ধানিউ থানার পোস্ট-পালঘাট-ভাসাই গ্রামের মারফত আলী গাজীর মেয়ে।
আটককৃত ব্যক্তিদের তেঁতুলিয়া মডেল থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।