জোরপূর্বক বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা নিয়ে কাজ করা জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপের ভাইস-চেয়ারপারসন গ্রাজিনা বারানোভস্কা এবং সদস্য আনা লরেনা ডেলগাদিয়ো পেরেজের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. রুহুল আলম সিদ্দিকী।

সোমবার (১৬ জুন) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিনিধি দলটি চার দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছে।

বৈঠকে ওয়ার্কিং গ্রুপের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নিখোঁজ সংক্রান্ত ইস্যু মোকাবিলায় গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপের প্রশংসা করেন।

আরো পড়ুন:

প্রথমবারের মতো ঢাকায় জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদল

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতি গায়ানা, যা বললেন রাষ্ট্রদূত

তারা বাংলাদেশকে ‘ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন ফর দ্য প্রোটেকশন অব অল পারসন্স ফ্রম এনফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্সেসে’ (আইসিপিপিইডি) যুক্ত হওয়ার বিষয়টিকে স্বাগত জানান। এছাড়া নিখোঁজবিষয়ক তদন্ত কমিশনের (সিওআই) কার্যক্রম ও অঙ্গীকারেরও প্রশংসা করেন তারা।

বৈঠকে গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের প্রতিনিধিরা তাদের ম্যান্ডেট কীভাবে বাংলাদেশের সরকারের প্রচেষ্টাকে আরো সহযোগিতা করতে পারে, তা বোঝার আগ্রহ প্রকাশ করেন। তারা সরকারের চেষ্টাকে আরো কার্যকর করতে সহায়তা ও কারিগরি সহায়তা প্রদানের আগ্রহও ব্যক্ত করেন।

পররাষ্ট্র সচিব সরকারের মানবাধিকার রক্ষা, সুরক্ষা এবং উন্নয়নে অটল অঙ্গীকারের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, নিখোঁজদের ন্যায়বিচার নিশ্চিতে সরকার দৃঢ়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে তিনি জাতিসংঘের গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের সহায়তা এবং কারিগরি সহায়তা এগিয়ে নিতে স্বাগত জানান।

ঢাকা/হাসান/রাসেল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সরক র র

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ