মুশফিক-নাজমুলের ২৪৭ রানের জুটি• টেস্টে চতুর্থ উইকেটে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি। সর্বোচ্চ ২৬৬, ২০১৮ সালে মিরপুরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মুশফিক-মুমিনুলের।
• টেস্টে যেকোনো উইকেটেই বাংলাদেশের ষষ্ঠ সর্বোচ্চ জুটি। সর্বোচ্চ ৩৫৯, ২০১৭ সালে ওয়েলিংটনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মুশফিক-সাকিবের।
• শ্রীলঙ্কায় বাংলাদেশের এর চেয়ে বড় জুটি আছে আর একটিই। ২০১৩ সালে গলে পঞ্চম উইকেটে মুশফিক-আশরাফুলের ২৬৭।৫টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ছয়টি জুটির পাঁচটিতেই আছে মুশফিকুর রহিমের নাম। শুধু দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১২ রানের জুটিতেই ছিলেন না মুশফিক।আরও পড়ুনগলে ফিরলেন পুরোনো মুশফিক, জাগলেন নতুন নাজমুল৩ ঘণ্টা আগে১৮টেস্টে ১৮তম বার বাংলাদেশের একাধিক ব্যাটসম্যান একই ইনিংসে সেঞ্চুরি পেলেন। এর ছয়বারই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও ছয়বার একাধিক ব্যাটসম্যান সেঞ্চুরি পেয়েছেন।১২-৬মুশফিকের ১২তম ও নাজমুলের ষষ্ঠ টেস্ট সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের সেঞ্চুরিয়ানদের মধ্যে শীর্ষ পাঁচে উঠে এসেছেন নাজমুল।২০০০বাংলাদেশের দশম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে ২ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁয়েছেন নাজমুল। ১১১ রানের প্রয়োজন নিয়ে গল টেস্টটা শুরু করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। প্রথম দিন শেষে তাঁর রান ২০২৫। সরাসরি: বাংলাদেশ–শ্রীলঙ্কা ১ম টেস্ট

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ থেকে ৩১ জুলাই) পর্যন্ত সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আলোচ্য এ সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ।

শনিবার (২ আগস্ট) ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১০.৩১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ১০.৫১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০.২০ পয়েন্ট বা ১.৯৪ শতাংশ।

এর আগের সপ্তাহের (২৪ থেকে ২৮ জুলাই) শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.৭১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ১০.৩১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০.৬০ পয়েন্ট বা ৬.১৮ শতাংশ।

খাতভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে- জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৬.১০ পয়েন্টে, ব্যাংক খাতে ৭.১৯ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ৯.৮৯ পয়েন্ট, টেক্সটাইল খাতে ১০.৭০ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১১.০৮ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ১১.৩৫ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ১২.৬০ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১২.৭৭ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১৪.১০ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১৪.৯৪ পয়েন্টে, আইটি খাতে ১৬.৩১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ১৬.৬৫ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১৭.৯৬ পয়েন্ট, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ১৮.৪৩ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ২১.৮১ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ২১.৯৩ পয়েন্টে, পাট খাতে ২৬.১৯ পয়েন্টে, ট্যানারি খাতে ২৬.৭৭ পয়েন্টে,   এবং সিরামিক খাতে ৫৭.৪৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

ঢাকা/এনটি/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ