পাপি–লাভ! সে আবার কী, কারা পড়েন এমন প্রেমে?
Published: 18th, June 2025 GMT
উঠতি বয়সীদের ভালোবাসার অভিধানে যুক্ত হওয়া নতুন শব্দ ‘পাপি–লাভ’ বা ছানা-প্রেম! পাপি বা ছানাপোনা যেমন প্রিয়জনের কাছাকাছি থাকতে চায়, প্রিয়জনের আদর চায়, সব সময় মনোযোগ আশা করে, এই প্রেমও তেমনই। তুলনামূলক সরল এই প্রেমের সম্পর্ককেই ‘আদর করে’ ডাকা হচ্ছে পাপি–লাভ বলে। তরুণদের ভেতর ‘পাপি–লাভ’ই নাকি এখন ট্রেন্ডে। ২০২৩ সালের আগস্টে আমেরিকান সিনেমা ‘পাপি-লাভ’ মুক্তির পর থেকে জনপ্রিয়তা পেয়েছে শব্দ দুটি। আর এই টার্ম দিয়ে বিশেষ ধরনের প্রেমের সম্পর্ককে বোঝাতে জনপ্রিয় করে তুলেছে এই প্রজন্মের কিশোর-তরুণেরা। চলুন, চট করে ধারণা নেওয়া যাক নতুন ধরনের এই ভালোবাসা সম্পর্কে।
‘পাপি-লাভ’ কী?পাপি লাভ হলো হরমোনাল, আবেগীয় বা শরীরবৃত্তীয় কারণে তাড়াহুড়ো করে প্রেমে পড়া। জেন-জিদের প্রথম প্রেম বা প্রথম দিককার প্রেমগুলো সাধারণত এ রকম হয়। পাপি-লাভ সাধারণত কিশোর বয়সেই হয়ে থাকে। তবে কেউ কেউ তারুণ্যের শুরুতেও এমন প্রেমে পড়ে থাকেন। কোনো যুক্তি বা বাস্তবতার ধার ধারে না এই প্রেম।
পাপি প্রেমের বৈশিষ্ট্য কী কীপাপি লাভারদের প্রেম সাধারণত দুই মাস থেকে এক বছরের ভেতর ভেঙে যায়.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: এই প র
এছাড়াও পড়ুন:
জোতার স্মৃতিকে ‘চিরস্থায়ী’ করতে অবসরে লিভারপুলের ২০ নম্বর জার্সি
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না দিলেও ইঙ্গিতটা আগেই দিয়ে রেখেছিল লিভারপুল। সড়ক দুর্ঘটনায় দিয়েগো জোতার মৃত্যুর পরপরই তাঁর ২০ নম্বর জার্সিকে ‘অমর’ করে রাখার ঘোষণা দিয়েছিল ক্লাবটি। সেই ঘোষণায় জোতার জার্সিকে অবসরে পাঠানোর বিষয়টি স্পষ্ট না করলেও অনেক ভক্ত–সমর্থক তেমনটিই ধরে নিয়েছিলেন।
শেষ পর্যন্ত অবশ্য সেই অনুমানই সত্য হলো। আনুষ্ঠানিকভাবে জোতার জার্সিকে অবসরের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে অ্যানফিল্ডের ক্লাবটি। এর ফলে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডই লিভারপুলের চিরকালীন ২০ নম্বর খেলোয়াড় হয়ে থাকবেন। জোতার স্ত্রী রুতে কারদোসো ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলাপের পর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ।
সংবাদ বিবৃতিতে লিভারপুলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘দিয়োগোর সম্মানে ও স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই নম্বরটি সব পর্যায়ে অবসর দেওয়া হবে।’ এ সিদ্ধান্ত শুধু পুরুষ দলের জন্যই নয়, বরং নারী দল ও পুরো একাডেমিতে কার্যকর হবে।
আরও পড়ুনজোতার ২০ নম্বর জার্সিকে ‘অমর’ করে রাখবে লিভারপুল০৪ জুলাই ২০২৫বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এ সিদ্ধান্ত কেবল দলের সাফল্যে আমাদের পর্তুগিজ তারকার গত পাঁচ বছরের অসামান্য অবদানকে স্বীকৃতি জানাতেই নয়, বরং সতীর্থ, সহকর্মী এবং সমর্থকদের ওপর যে গভীর ব্যক্তিগত প্রভাব তিনি ফেলেছিলেন সে জন্যও। তাদের সঙ্গে গড়ে তোলা চিরস্থায়ী বন্ধনকে সম্মান জানাতেও (এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে)।’
দিয়োগো জোতা (৪ ডিসেম্বর ১৯৯৬–৩ জুলাই ২০২৫)