উঠতি বয়সীদের ভালোবাসার অভিধানে যুক্ত হওয়া নতুন শব্দ ‘পাপি–লাভ’ বা ছানা-প্রেম! পাপি বা ছানাপোনা যেমন প্রিয়জনের কাছাকাছি থাকতে চায়, প্রিয়জনের আদর চায়, সব সময় মনোযোগ আশা করে, এই প্রেমও তেমনই। তুলনামূলক সরল এই প্রেমের সম্পর্ককেই ‘আদর করে’ ডাকা হচ্ছে পাপি–লাভ বলে। তরুণদের ভেতর ‘পাপি–লাভ’ই নাকি এখন ট্রেন্ডে। ২০২৩ সালের আগস্টে আমেরিকান সিনেমা ‘পাপি-লাভ’ মুক্তির পর থেকে জনপ্রিয়তা পেয়েছে শব্দ দুটি। আর এই টার্ম দিয়ে বিশেষ ধরনের প্রেমের সম্পর্ককে বোঝাতে জনপ্রিয় করে তুলেছে এই প্রজন্মের কিশোর-তরুণেরা। চলুন, চট করে ধারণা নেওয়া যাক নতুন ধরনের এই ভালোবাসা সম্পর্কে।

‘পাপি-লাভ’ কী?

পাপি লাভ হলো হরমোনাল, আবেগীয় বা শরীরবৃত্তীয় কারণে তাড়াহুড়ো করে প্রেমে পড়া। জেন-জিদের প্রথম প্রেম বা প্রথম দিককার প্রেমগুলো সাধারণত এ রকম হয়। পাপি-লাভ সাধারণত কিশোর বয়সেই হয়ে থাকে। তবে কেউ কেউ তারুণ্যের শুরুতেও এমন প্রেমে পড়ে থাকেন। কোনো যুক্তি বা বাস্তবতার ধার ধারে না এই প্রেম।

পাপি প্রেমের বৈশিষ্ট্য কী কীপাপি লাভারদের প্রেম সাধারণত দুই মাস থেকে এক বছরের ভেতর ভেঙে যায়.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এই প র

এছাড়াও পড়ুন:

আফগানিস্তানে মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলীয় হিন্দুকুশ অঞ্চলে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। যুক্তরাষ্ট্র ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) এ তথ্য জানিয়েছে। দুই মাস আগেই দেশটিতে এক ভূমিকম্পে কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।

ইউএসজিএস জানায়, রোববার দিবাগত রাতে আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ অঞ্চলে মাজার-ই-শরিফ শহরের কাছে খোলম এলাকায় ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। স্থানীয় সময় রাত ১২টা ৫৯ মিনিটে আঘাত হানা এই ভূমিকম্পের গভীরতা প্রথমে ১০ কিলোমিটার বলা হয়। পরে তা সংশোধন করে গভীরতা ২৮ কিলোমিটার বলে জানায় সংস্থাটি।

আফগানিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা জানিয়েছে, হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরে জানানো হবে।

উল্লেখ্য, গত ৩১ আগস্ট আফগানিস্তানের সাম্প্রতিক ইতিহাসে সবচেয়ে প্রাণঘাতী ভূমিকম্পটি আঘাত হেনেছিল। দেশটির পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানা রিখটার স্কেলে ৬ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে ২ হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারান।

আরও পড়ুনআফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২২০৫, খোলা আকাশের নিচে মানুষ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আফগানিস্তানে প্রায়শই ভূমিকম্প আঘাত হানে। বিশেষ করে হিন্দুকুশ পর্বতমালা বরাবর, যেখানে ইউরেশীয় এবং ভারতীয় টেকটোনিক প্লেটগুলো মিলিত হয়েছে।

ব্রিটিশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার ভূমিকম্পবিদ ব্রায়ান ব্যাপটির দেওয়া তথ্য মতে, ১৯০০ সাল থেকে উত্তর-পূর্ব আফগানিস্তানে রিখটার স্কেলে ৭ মাত্রার বেশি ১২টি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।

আরও পড়ুন৩৫ বছরে আফগানিস্তানে ভয়াবহ যত ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ