আবারও ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করল পুঁজিবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত টেক জায়ান্ট ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রস্তুতকারক খাতে গ্রিন ফ্যাক্টরির মর্যাদা পেয়েছে ওয়ালটন।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নীতিমালার আওতায় অপরিহার্য প্রতিপালন, পরিবেশগত প্রতিপালন, প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিপালন এবং উদ্ভাবনী কার্যক্রম বিবেচনায় রেখে ওয়ালটনকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই নিয়ে দুই বার গ্রিন ফ্যাক্টরির স্বীকৃতি পেল ওয়ালটন।

মঙ্গলবার রাজধানীর আবদুল গণি সড়কের ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওয়ালটনকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.

) ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের কাছ থেকে গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ডের ক্রেস্ট ও সনদ গ্রহণ করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টও (এএমডি) মো. ইউসুফ আলী।

এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রম এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। 

উল্লেখ্য, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই উৎপাদন প্রক্রিয়ায় শতভাগ কমপ্লায়েন্স মেনে চলছে ওয়ালটন। উচ্চমানসম্পন্ন প্রযুক্তি পণ্য ও সেবা প্রদান এবং দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পের বিকাশ ও অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ওয়ালটন বিভিন্ন পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করে আসছে। যার মধ্যে রয়েছে জাতীয় পরিবেশ পদক-২০১৮, রাষ্ট্রপতি শিল্প-উন্নয়ন পুরস্কার-২০১৮, জাতীয় রপ্তানি ট্রফি (স্বর্ণ পদক)-২০২২, গ্রিন ফ্যাক্টরি আওয়ার্ড-২০২৩ সহ নানা পুরস্কার।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প রস ক র

এছাড়াও পড়ুন:

পুরস্কার হাতে স্মৃতিকাতর তহুরা

২০১৮ সালটা তহুরার জন্য খুবই স্মরণীয়। সেবারই প্রথম জাতীয় নারী ফুটবল দলের জার্সি গায়ে জড়িয়েছিলেন এই ফরোয়ার্ড। ঠিক সেই বছর সিটি গ্রুপ–প্রথম আলো বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদও হয়েছিলেন তহুরা।

শনিবার আরও একবার একই মঞ্চে দাঁড়িয়ে নিয়েছেন নিজের দ্বিতীয় বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদের পুরস্কার। গতকাল ২০২৪ সালের জন্যও দ্বিতীয়বারের মতো সেই পুরস্কার নিতে এসে খানিকটা স্মৃতিকাতরই হয়ে পড়লেন তিনি।

২০১৮ সালে যখন প্রথমবার বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদ হয়েছিলেন, তখন টুর্নামেন্টে থাকার কারণে নিজে পুরস্কার নিতে আসতে পারেননি তহুরা। তহুরার হয়ে পুরস্কার নিয়েছিলেন তাঁর বাবা। কাল পুরস্কার হাতে সে দিনের স্মৃতিতে ফিরে গেলেন, বললেন এবারের রোমাঞ্চের কথাও, ‘২০১৮ সালে যখন এই পুরস্কার পাই, তখন এত বেশি বুঝতাম না পুরস্কারটা কী! তখন টুর্নামেন্ট থাকায় আসতে পারিনি। আমার বাবা এসেছিলেন, নিজে না আসতে পারায় মন খারাপ হয়েছিল। এবার আবার পুরস্কার পেলাম। প্রথম আলোকে ধন্যবাদ। এই আয়োজনের সঙ্গে যাঁরা সম্পৃক্ত তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।’

বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদ হয়েছেন তহুরা খাতুনের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মোল্লা সাবিরা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুরস্কার হাতে স্মৃতিকাতর তহুরা