ছেলেদের টি–টোয়েন্টিতে পাল্টে গেল পাওয়ারপ্লের নিয়ম
Published: 27th, June 2025 GMT
সাম্প্রতিক সময়ে ছেলেদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কিছু নিয়মের পরিবর্তন অনুমোদন করেছে আইসিসি। তার অংশ হিসেবে ছেলেদের আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতেও পাওয়ারপ্লেতে নিয়ম পাল্টানো হলো। ইনিংসে ওভারসংখ্যা কমলে পাওয়ারপ্লে কত ওভারের হবে, সেটা আগে হিসাব করা হতো ওভারসংখ্যার হিসাবে। সংশোধিত নিয়মে ইনিংসে ওভারসংখ্যা কমলে পাওয়ারপ্লে কত ওভারের হবে, সেটা হিসাব করা হবে বলের হিসাবে।
আরও পড়ুনএভাবেও ২১৪ রান তাড়া করে জেতা যায়, টি–টোয়েন্টিতে যে রেকর্ড হলো৪৬ মিনিট আগেবর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, ২০ ওভারের ইনিংসে পাওয়ারপ্লে ৬ ওভারের। অর্থাৎ মোট ওভারসংখ্যার ৩০ শতাংশ ওভার পাওয়ারপ্লে। কোনো কারণে ইনিংসে ওভারসংখ্যা কমলে পাওয়ারপ্লের ওভারসংখ্যাও কমানো হয়, তবে সেখানে পাওয়ার প্লেতে পূর্ণ ওভারসংখ্যা রাখা হয়। কিন্তু নতুন নিয়ম অনুযায়ী যেটা কার্যকর হবে জুলাই থেকে—ধরা যাক, কোনো ইনিংসে ওভারসংখ্যা কমিয়ে ৮ ওভারে নামিয়ে আনা হলো। তখন পাওয়ারপ্লে হবে ২.
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সাগরে ভাসছিল ২২ কেজির কোরাল, ধরা পড়ল জালে
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলে আল আমিন খাঁর জালে প্রায় ২২ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ ধরা পড়েছে। শনিবার (১৬ আগস্ট) বেলা ১১টায় মাছটি কুয়াকাটা মাছ বাজারে নিয়ে আসেন। মাছটি দেখতে মানুষ ভিড় জমায়।
জেলে আল-আমিন খাঁ বলেন, ‘‘সকাল ৯টার দিকে গভীর বঙ্গোপসাগর থেকে ট্রলার নিয়ে কুয়াকাটা সৈকতের লেম্বুর চর এলাকায় ফিরছিলাম। তখন সাগরে বিশাল আকৃতির একটি কোরাল মাছ ভাসতে দেখি। আমি ও সঙ্গীয় জেলেরা জাল ফেলে মাছটি ধরার চেষ্টা করি। প্রথম দফায় ব্যর্থ হয়ে দ্বিতীয় দফায় চেষ্টা করি। তখন মাছটি জালে ধরা পড়ে।’’
কুয়াকাটা মাছ বাজারে হাসিব ফিসের স্বত্বাধিকারী মো. খলিল ১ হাজার ৫৫০ টাকা কেজি দরে ৩৩ হাজার ৭৯০ টাকা মাছটি কিনে নেন।
আরো পড়ুন:
যশোরে অতিবর্ষণে ভেসে গেছে ১৩৪ কোটি টাকার মাছ
স্থগিত হওয়া জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ শুরু ১৮ আগস্ট
হাসিব ফিসের স্বত্বাধিকারী মো. খলিল বলেন, ‘‘তবে এত বড় কোরাল মাছ কখনো দেখিনি। মাছটি সামান্য লাভে এখানেই বিক্রির চেষ্টা করব। তবে দাম না পেলে ঢাকা বা অন্য কোথাও পাঠাতে পারি।’’
কলাপাড়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘‘কোরাল দেশের বাজারে দামি ও জনপ্রিয় সামুদ্রিক মাছ। কুয়াকাটার জেলেদের জালে মাঝে-মাঝে বড় আকৃতির কোরাল ধরা পড়ে। এ ধরনের মাছ রপ্তানির ক্ষেত্রেও ভালো মূল্য পাওয়া যায়।’’
অন্যান্য জেলেদের জালেও বড় আকৃতির বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরা পড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ঢাকা/ইমরান/বকুল