মানিকগঞ্জের ঘিওরে এক ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টেনে মারধরের অভিযোগে দায়ের করা মামলার একমাত্র আসামি নাসিম ভূইয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহমুদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

আটক নাসিম ভূইয়া ঘিওর উপজেলা সদর ইউনিয়নের মোশাররফ হোসেন ওরফে বাচ্চু ভূইয়ার ছেলে।

সোমবার (২৩ জুন) সন্ধ্যায় ঘিওর উপজেলা সদরে ‘মানিক কম্পিউটার‘-এর স্বত্বাধিকারী আলী আজম মানিকের সঙ্গে নাসিম ভূইয়ার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আলী আজম মানিকের দাড়ি ধরে টানাটানিসহ মারধর করেন নাসিম ভূইয়া। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ঘিওর থানায় মামলা দায়ের করেন। এর পর থেকে আসামি নাসিম ভূইয়া পলাতক ছিলেন। অভিযান চালিয়ে ঢাকার আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। 

মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেছেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নাসিম ভূইয়াকে আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঢাকা/চন্দন/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম ন কগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

আরপিও সংশোধনের প্রস্তাবে দলগুলো সন্তুষ্ট, তবে কয়েকটি বিষয়ে আপত্তি–ভিন্নমতও আছে

নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) যেসব প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে, তাতে খুব একটা আপত্তি নেই রাজনৈতিক দলগুলোর। এর মধ্যে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসহ সশস্ত্র বাহিনীকে ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থার’ সংজ্ঞাভুক্ত করা, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণ বাতিল করার দাবি ছিল বিএনপিসহ অনেক দলের। ইসির চূড়ান্ত করা প্রস্তাবে এ দাবিগুলো যুক্ত হওয়ায় দলগুলো সন্তুষ্ট। তবে কয়েকটি বিষয়ে আপত্তি, ভিন্নমত ও সতর্কতা অবলম্বনের কথাও বলেছেন এসব দলের নেতারা।

এর মধ্যে রাজনৈতিক দলের অনুদান সর্বক্ষেত্রে ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রহণ করার বিষয়ে অনেক দলের আপত্তি আছে। তারা চায় বিষয়টি নিয়ে ইসি যাতে আরেকটু চিন্তাভাবনা করে। এ ছাড়া অনিয়মের অভিযোগে পুরো আসনের ভোট বাতিলে ইসির ক্ষমতা প্রয়োগ বা এর অনুশীলনের ক্ষেত্রে খুব সতর্কতা অবলম্বনের প্রয়োজনীয়তা দেখছে দলগুলো।

আরও পড়ুননির্বাচনী দায়িত্বে সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষমতা বাড়ছে ১২ আগস্ট ২০২৫

গত সোমবার ইসির বৈঠকে আরপিও সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। সে বিষয়ে গতকাল মঙ্গলবার বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এবং গণতন্ত্র মঞ্চের শরিক দল নাগরিক ঐক্য ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে।

ইসির চূড়ান্ত করা প্রস্তাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞায় ‘সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী’ যুক্ত করা হয়েছে। আইনে এটি যুক্ত হলে তিন বাহিনীকে নির্বাচনী দায়িত্ব দিতে আলাদা কোনো আদেশের প্রয়োজন হবে না। প্রস্তাবে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরাও পুলিশের মতো ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন এবং বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পাবেন। এ ছাড়া কোনো আসনে একক প্রার্থী থাকলে সেখানে ‘না’ ভোটের ব্যবস্থা রাখা, ভোট বন্ধে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বাড়ানো, নির্বাচনী কর্মকর্তাদের শাস্তির বিধান স্পষ্ট করা, ইভিএম ব্যবহার–সম্পর্কিত সব বিধান বাদ দেওয়াসহ আরও কিছু প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। এখন সংসদ না থাকায় ইসির প্রস্তাব অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে যাবে। অনুমোদনের পর রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করলে এগুলো আইনের অংশ হবে।

আরও পড়ুন‘না’ ভোটসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের প্রস্তাব১১ আগস্ট ২০২৫আপত্তি, ভিন্নমত

ইসির প্রস্তাবে প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয় নিরীক্ষার বিষয় সুনির্দিষ্ট করা (ব্যত্যয় হয়েছে মনে করলে ইসি সেগুলোই নিরীক্ষা করবে), দলের অনুদান ব্যাংকের মাধ্যমে নেওয়া এবং দাতার আয়কর বিবরণীতে সেটা দেখানোর বিধান করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এ বিষয়ে আরেকটু চিন্তাভাবনা করার কথা বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘ব্যাংকের মাধ্যমে দলের অনুদান গ্রহণ করার বিষয়টি ঠিক আছে। তবে সর্বক্ষেত্রে এ বিষয়ে রিজিট হওয়া ঠিক হবে না। নেতা-কর্মীরা দলকে যা দেয়, এটি ক্ষুদ্র অনুদান। আমরা এখন অনলাইন ও ব্যাংকে অনুদান দেওয়ার নিয়ম করেছি। এর বাইরে রসিদের মাধ্যমেও নেওয়ার অপশন থাকা ভালো। কারণ, অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অনুদান দিল, কিন্তু দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির কারণে সেটি তিনি রেকর্ডে রাখতে না-ও চাইতে পারেন। তাই এটি আরেকটু চিন্তাভাবনা করে রাখা ঠিক হবে।’

অনুদান নেওয়ার এই বিধান বা প্রস্তাব নিয়ে ভিন্নমত গণসংহতি আন্দোলনেরও। এ বিষয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলকে দেওয়া চাঁদা কত টাকার ওপরে গেলে সেটা ট্যাক্স রিটার্নে প্রদর্শন করতে হবে, তা নির্দিষ্ট করতে হবে। কারণ, চাঁদা দিলে তিনি যে রাজনৈতিক হয়রানি বা নিপীড়নের শিকার হবেন না, এর নিশ্চয়তা কে দেবে?’ এ ছাড়া সাধারণ মানুষ থেকে এক-দুই শত টাকার চাঁদা গ্রহণ কীভাবে হবে—এ প্রশ্নও রাখেন তিনি।

তাই এ ব্যাপারে কড়াকড়ি না করে কিছুটা শিথিলতা দেখানো দরকার বলে মনে করেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু। তিনি বলেন, বাংলাদেশে প্রতিহিংসামূলক রাজনৈতিক সংস্কৃতি রাতারাতি পরিবর্তন হবে না। এ ক্ষেত্রে অর্থদাতারা ভয় পাবে, অস্বস্তিবোধ করবে। রাজনৈতিক দলগুলো মিথ্যার আশ্রয় নিতে পারে।

তবে প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয় নিরীক্ষার বিষয় সুনির্দিষ্ট করা, দলের অনুদান ব্যাংকের মাধ্যমে নেওয়াসংক্রান্ত প্রস্তাবিত বিধানের সঙ্গে একমত জামায়াতে ইসলামী। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই প্রস্তাবে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।’

সতর্কতা

নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত এবং বাতিল করতে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা পুনঃস্থাপন করার প্রস্তাব করেছে ইসি। এতে কমিশন অবস্থা বুঝে এক বা একাধিক ভোটকেন্দ্র বা পুরো আসনে নির্বাচন স্থগিত বা ফলাফল বাতিল করতে পারবে। এই বিষয়ে বিএনপির নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, পুরো আসনের ভোট বাতিল করাটা যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ ও তদন্তসাপেক্ষ। এটার অনুশীলনে কমিশনকে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে।

এ ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনের কথা বলেছেন জামায়াতের নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরও। তিনি বলেন, এসব ক্ষেত্রে উদ্দেশ্যমূলকভাবে অভিযোগ করার বিপদগুলো থেকে যায়। তাই যথাযথ কর্তৃপক্ষের তদন্তসাপেক্ষে এই ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হবে।

অবশ্য ইসির ক্ষমতা বৃদ্ধির এই বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছে এনসিপি। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, অতীতে অনেক ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের পক্ষপাতমূলক আচরণের ঘটনা ঘটেছে। এই জায়গাগুলোতে কীভাবে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায় এবং ন্যায়সংগতভাবে সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া যায়, তার ব্যাপারে বিস্তারিত নির্দেশনা থাকা প্রয়োজন। ফলাফল বাতিলের সিদ্ধান্তকে কোনো প্রার্থী সঠিক মনে না করলে আপিলের সুযোগ থাকা প্রয়োজন।

‘না’ ভোট

নির্বাচনে কোনো প্রার্থীকে পছন্দ না হলে ‘না’ ভোট দেওয়ার বিধান ছিল সেনা–সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে (২০০৭–০৮)। ২০০৯ সালে এই বিধান বাদ দেওয়া হয়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন এই বিধান ফিরিয়ে আনার প্রস্তাব করেছে। ইসির প্রস্তাবে আংশিকভাবে ‘না’ ভোট ফিরিয়ে আনার কথা বলেছে। অর্থাৎ যদি কোনো আসনে একজন প্রার্থী হন, তিনি বিনা ভোটে নির্বাচিত হবেন না। তাঁর বিপক্ষে ‘না’ ভোটের বিধান ফিরিয়ে আনার প্রস্তাব করেছে ইসি।

এটা যেহেতু প্রথমবারের মতো অনুশীলন হবে, সুতরাং এটি কতটুকু গ্রহণযোগ্যতা পাবে, এটি সঠিক কি না বা এর ভালো-মন্দ কী—সেটি ভবিষ্যতে দেখা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ।

তবে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম শরিক দল নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না প্রথম আলোকে বলেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে ‘না’ ভোটের কোনো উপযোগিতা দেখেন না।

‘না’ ভোটের বিষয়ে একমত জামায়াত ও এনসিপি। জামায়াতের নেতা আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের মতে, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার যে রেওয়াজ গড়ে উঠেছে, এটি বন্ধ হওয়া দরকার। কারণ, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা স্বাভাবিকভাবে হয় না। এর পেছনে অনেক কিছু থাকে।

এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘না ভোটের বিধান যুক্ত করার বিষয়টিকে আমরা অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে দেখি। তবে এটা শুধু একক প্রার্থিতার ক্ষেত্রে না হয়ে সব ক্ষেত্রে থাকলেই ভালো হতো।’

জোটগত ভোটে প্রতীক

ইসির প্রস্তাবে কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিধান করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির ভিন্নমত নেই। দলটি মনে করে, ইসির প্রস্তাবে এ বিষয়টা স্পষ্ট করা হয়েছে।

এই প্রস্তাবটি ভালো বলে মনে করেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নাও। তিনি বলেন, জোটগতভাবে অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিলে নিজ দলের প্রতীক মানুষের কাছে পরিচিত করানো যায় না।

এ প্রস্তাব বাস্তবায়িত ও স্থায়িত্ব পেল দীর্ঘ মেয়াদে ভালো ফল দেবে বলে মত দিয়েছেন এবি পার্টির মুজিবুর রহমান মঞ্জু।

তবে ইসির এ প্রস্তাবে ভিন্নমত আছে জামায়াতের। দলটির নেতা আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মনে করেন, এ বিষয়ে দলগুলোর স্বাধীনতা থাকা উচিত। বাধ্য করা ঠিক হবে না।

জোটগতভাবে নির্বাচনে প্রতীকসংক্রান্ত এ প্রস্তাবে আপত্তি আছে গণসংহতি আন্দোলনেরও। এ বিষয়ে দলগুলোর স্বাধীনতা থাকা দরকার বলে মনে করেন দলটির নেতা জোনায়েদ সাকি।

সশস্ত্র বাহিনী প্রসঙ্গে

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসহ সশস্ত্র বাহিনীকে ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থার’ সংজ্ঞাভুক্ত করা–সংক্রান্ত প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিএনপি, এনসিপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল।

তবে এটা যেন কখনো আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে আইনবহির্ভূত কোনো কার্যকলাপের দিকে ধাবিত না হয়, সে ব্যাপারে স্পষ্ট নির্দেশনা থাকতে হবে বলে মনে করেন এনসিপির নেতা আখতার হোসেন।

জামায়াতের আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মত হচ্ছে, সশস্ত্র বাহিনীকে আইনের আওতায় ইসি যেভাবে চায়, প্রয়োজনে সেভাবে কাজে লাগাবে। এই বাহিনীকে নিয়মিত বাহিনীর মতো ব্যবহার করলে দীর্ঘ মেয়াদে ফল ভালো না-ও হতে পারে।

তবে মাহমুদুর রহমান মান্না মনে করেন, নির্বাচনী দায়িত্বে সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষমতা বাড়ানোর প্রস্তাবটি এখনো পুরোপুরি পরিষ্কার নয়। সরকার পুলিশকে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছে, তাই হয়তো এ ব্যবস্থা নিচ্ছে।

প্রয়োগ নিয়ে শঙ্কা

চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন মনে করে, ইসি যে প্রস্তাবগুলো করেছে, সবই ভালো এবং সুন্দর। কিন্তু বাস্তবে ইসি এর প্রয়োগ কতটুকু করতে পারবে, সেটা নিয়ে তাদের মধ্যে সংশয় আছে।

ইসলামী আন্দোলনের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ইসির প্রস্তাবের অনেকগুলো আমাদের দাবিও ছিল। এটাকে আমরা ইতিবাচকভাবে দেখছি। কিন্তু সঠিকভাবে আইনের প্রয়োগ করতে পারবে কি না, সেটাই বড় প্রশ্ন, সেটাই শঙ্কার জায়গা।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ