দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান এবি ডি ভিলিয়ার্স। তিন সংস্করণেই সমান দাপট দেখানো ডি ভিলিয়ার্স অপ্রথাগত ব্যাটিং করে চমকে দিতেন প্রতিপক্ষ বোলারদের। উইকেটের চারপাশে অবিশ্বাস্য সব শট খেলার জন্য ‘৩৬০ ডিগ্রি’ ব্যাটসম্যানের তকমাও জুড়েছে তাঁর নামে।

১১৪ টেস্টে ৮ হাজার ৭৬৫ রান, ২২৮ ওয়ানডেতে ৯ হাজার ৫৭৭ রান আর ৭৮ টি-টোয়েন্টিতে ১ হাজার ৬৭২ রান করা সেই ডি ভিলিয়ার্স এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন দক্ষিণ আফ্রিকা চ্যাম্পিয়নস দলকে। দলটি খেলছে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লেজেন্ডসে।

ইংল্যান্ডে ছয় দলের এই টুর্নামেন্টে খেলার ফাঁকেই ডি ভিলিয়ার্স বেছে নিয়েছেন সর্বকালের বিশ্ব একাদশ। উপস্থাপক শেফালি বাগ্গার প্রশ্নের জবাবে নিজের পছন্দের কথা জানিয়েছেন ডি ভিলিয়ার্স।

মূলত নিজের সময়ের খেলোয়াড়দেরই বেছে নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ক্রিকেটার। বুধবার উপস্থাপক বাগ্গা নিজের ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ করেছেন সেই ভিডিও। ডি ভিলিয়ার্সের একাদশে নেই শচীন টেন্ডুলকার বা ব্রায়ান লারার মতো কিংবদন্তিরা।

ডি ভিলিয়ার্সের স্বপ্নের একাদশের ওপেনিংয়ে জায়গা পেয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রায়েম স্মিথ ও অস্ট্রেলিয়ার ম্যাথু হেইডেন। ওয়ানডাউনে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক রিকি পন্টিংকে বেছে নিয়েছেন ডি ভিলিয়ার্স।

মিডল অর্ডারে এই সময়ের তিন মহাতারকা—বিরাট কোহলি, স্টিভেন স্মিথ ও কেইন উইলিয়ামসন। ৭ নম্বরে ভারতের মহেন্দ্র সিং ধোনি, উইকেটকিপারের দায়িত্বটাও পালন করবেন ভারতের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।

পেস বোলার হিসেবে ডি ভিলিয়ার্স বেছে নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার মিচেল জনসন ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ আসিফকে। স্পিন আক্রমণে কিংবদন্তি শেন ওয়ার্ন ও মুত্তিয়া মুরালিধরন।

এই দলে কোনো অলরাউন্ডার রাখেননি ডি ভিলিয়ার্স। ১২তম খেলোয়াড় হিসেবে রেখেছেন অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাকগ্রাকে।

এবি ডি ভিলিয়ার্সের বিশ্ব একাদশ

গ্রায়েম স্মিথ, ম্যাথু হেইডেন, রিকি পন্টিং, বিরাট কোহলি, স্টিভ স্মিথ, কেইন উইলিয়ামসন, এম এস ধোনি (উইকেটকিপার), মিচেল জনসন, মোহাম্মদ আসিফ, মুত্তিয়া মুরালিধরন ও শেন ওয়ার্ন।
১২তম খেলোয়াড়: গ্লেন ম্যাকগ্রা

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের দুটি নতুন ভেরিয়েন্ট বাজারে

অ্যাঞ্জেলিক ফ্রেশ এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুটি ভেরিয়েন্ট বাজারে এনেছে এসসি জনসন প্রাইভেট লিমিটেড। সম্প্রতি ঢাকায় এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ওয়াইল্ড ল্যাভেন্ডার ও ফ্রেশ লেমন নামে নতুন দুটি ভেরিয়েন্টের বাজারজাত কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। কোম্পানিটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অ্যাঞ্জেলিক ফ্রেশ এয়ার ফ্রেশনার বাংলাদেশের এয়ার ফ্রেশনার শ্রেণিতে শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড। কোম্পানিটি ভোক্তাদের চাহিদা অনুযায়ী উচ্চমানের সুগন্ধ সরবরাহে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নতুন ভেরিয়েন্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কোম্পানির প্রতিনিধিরা এসব ভেরিয়েন্টের বিশেষত্ব তুলে ধরেন। কোম্পানি জানিয়েছে, ওয়াইল্ড ল্যাভেন্ডার—ল্যাভেন্ডার, জেসমিন এবং ভ্যানিলা ফুলের মিশ্রণে তৈরি। আর ফ্রেশ লেমন—তাজা লেবু, গার্ডেনিয়া এবং মাস্ক ফুলের সুগন্ধে সমৃদ্ধ। দুই ভেরিয়েন্টই যেকোনো পরিবেশকে মুহূর্তেই সতেজ ও আনন্দময় করে তোলে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশে এসসি জনসনের অংশীদার এসিআই। অনুষ্ঠানে এসিআইয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা নতুন ভেরিয়েন্টগুলোর বাজার সম্ভাবনা নিয়ে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তাঁরা বলেন, ওয়াইল্ড ল্যাভেন্ডার এবং ফ্রেশ লেমনের পরিশীলিত ও আকর্ষণীয় সুগন্ধ ভোক্তাদের মন জয় করবে এবং দ্রুত বাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করবে।

অনুষ্ঠানে এসসি জনসনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কান্ট্রি ম্যানেজার শাফায়েত ইউসুফ ও বিপণন বিভাগের প্রধান সুকুমার সরকার, এসিআই লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রধান ব্যবসায় কর্মকর্তা কামরুল হাসান, বিক্রয় বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ আলীসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের দুটি নতুন ভেরিয়েন্ট বাজারে