আহতদের চিকিৎসাসেবা দিতে ঢাকায় বার্ন ইনস্টিটিউট ও সিএমএইচে সেল গঠন
Published: 24th, July 2025 GMT
রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আহতদের চিকিৎসাসেবা, সমন্বয়সহ বিভিন্ন সহায়তা দিতে ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট এবং সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) সমন্বয় সেল গঠন করেছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী।
বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের ৮১১ নম্বর কক্ষ (মুঠোফোন নম্বর ০১৭৬৯৯৯৩৫৫৮) এবং সিএমএইচে (০১৮১৫৯১২৬১৭) এই সমন্বয় সেল গঠন করা হয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
জুলাই শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের সুস্থ্যতা কামনায় দোয়া
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে জুলাই শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের সুস্থ্যতা কামনায় দোয়া ও স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে সিদ্ধিরগঞ্জের মাদানীনগর চৌরাস্তায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শহীদ আহত সেলের উদ্যোগে এ দোয়া ও স্মরণসভাটি অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জুলাই শহীদদের পরিবারের হাতে উপহার সামগ্রী তুলে দেয়া হয়।
নারায়ণগঞ্জ জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সদস্য সচিব মো: জাবেদ আলমের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের সচিব মো: নূর কুতুবুল আলম, নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: আব্দুর রহিম, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আলমগীর হোসাইন, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এড. আব্দুল্লাহ আল আমিন, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর সংসদ সদস্য প্রার্থী ড. মো: ইকবাল হোসেন ভুঁইয়া, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) মো: শওকত আলী, সদস্য আহমেদুর রহমান তনুসহ প্রমূখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এড. আব্দুল্লাহ আল আমিন তার বক্তব্যে বলেন, আমরা কাধে কাধ মিলিয়ে রাজপথে নেমেছি, হেলিকপ্টারের গুলিকে তোয়াক্কা করি নাই, হাসিনার বাহিনীকে তোয়াক্কা করি নাই। সেই বাংলাদেশকে আমরা যেভাবে চেয়েছিলাম সে বাংলাদেশটা হয় নাই।
এখন আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্ব সেরকম একটা বাংলাদেশ গড়ে তুলার। এই বাংলাদেশে যেই রাজনৈতিক দলের নামেই সন্ত্রাস করুক, চঁদাবাজী করুক তাকে প্রতিহত করতে হবে। রাজনৈতিক দলের নামে যেই গায়ের জোর দেখাতে চায় তাকে প্রতিহত করতে হবে।
বাংলাদেশ হবে বৈষম্য মুক্ত। সকলের মানবিক মর্যাদা থাকবে, সকলের নাগরিক অধিকার সমান থাকবে, একজন নাগরিক হিসেবে তার যতটুকু প্রাপ্য রাজনৈতিক দলগুলো, সমাজ এবং প্রশাসন তাকে সেটা দিতে বাধ্য থাকবে। এ ধরণের একটা বাংলাদেশ আমরা গড়তে চাই।