বন্দরে ডাকাত নূরে আলম ভাল্লুক গ্রেপ্তার
Published: 26th, July 2025 GMT
বন্দরে আন্তঃ জেলা ডাকাত দলের সদস্য নূরে আলম ভাল্লুক (৫২)কে গ্রেপ্তার করেছে ধামগড় ফাঁড়ি পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত নূরে আলম ভাল্লুক বন্দর থানার ২৬ নং ওয়ার্ডের রামনগর এলাকার মৃত ডাকাত সরদার সামু মিয়ার ছেলে।
গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত সদস্য ভাল্লুককে বন্দর থানার দায়েরকৃত ২(১০)২৪ নং ডাকাতি মামলায় আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) রাতে বন্দর থানার রামনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই ডাকাতকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।
জানা গেছে, ধামগড় ফাঁড়ি উপ পরিদর্শক মাহামুদসহ সঙ্গীয় ফোর্স গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রামনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে নূরে আলম ভাল্লুক নামে এক ডাকাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত সদস্য নূরে আলম ভাল্লুক দীর্ঘ দিন ধরে বন্দরসহ বিভিন্ন থানায় ডাকাতি করে আসছিল। তার বিরুদ্ধে বন্দর থানা সহ বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আলম ভ ল ল ক সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
সাতক্ষীরা সীমান্তে ১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হাকিমপুর সীমান্ত থেকে আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে সাতক্ষীরার তলুইগাছা সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের ফিরিয়ে আনা হয়।
আরো পড়ুন:
কক্সবাজারে ৮০ শতাংশ মাদক আসে সাগরপথে: বিজিবি
অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে তথ্য সহায়তার আহ্বান বিজিবির
ফিরিয়ে আনা বাংলাদেশিদের মধ্যে আটজন নারী, দুইজন পুরুষ ও পাঁচজন শিশু। তারা সাতক্ষীরা সদর, শ্যামনগর ও আশাশুনি উপজেলার বাসিন্দা। তাদের রাতে সাতক্ষীরা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার হাকিমপুর সীমান্ত পার হওয়ার সময় বাংলাদেশি নাগরিকরা বিএসএফের কাছে আটক হন। তাদের মধ্যে রয়েছেন- সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ভেটখালী গ্রামের মো. শাহীন সানা, তার স্ত্রী নিলুফা ও কন্যা শাহিনা সুলতানা, একই উপজেলার নওয়াবেকি গ্রামের মিস সুরাইয়া ইয়াসমিন, মোছা. রাবিয়া বেগম, বড়কুপট গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম, লিপিকা খাতুন, নাজমা খাতুন, জিম তরফদার, বয়ারসিং গ্রামের মোছা. ফারহানা আক্তার ও তার ছেলে ফারহান ঢালী, উত্তর আটুলিয়া গ্রামের সেমিনা খাতুন, আশাশুনি উপজেলার হিজলিয়া গ্রামের রাবিয়া খাতুন ও রিয়াদ হাসান এবং সদর উপজেলার পায়রাডাঙ্গা গ্রামের ফুলমতি খাতুন।
সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শামিনুল হক বলেন, “ভারতের হাকিমপুর সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকরা বিএসএফের হাতে আটক হন। পরবর্তীতে বিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার বিকাশ কুমার সাতক্ষীরার তলুইগাছা কোম্পানি কমান্ডার আবুল কাশেমের নিকট পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এসব বাংলাদেশিদের হন্তান্তর করেন।”
তিনি আরো বলেন, “বিজিবি ফেরত আনা নারী-পুরুষ ও শিশুদের সাতক্ষীরা থানায় হন্তান্তর করেছে। পরিচয় যাচাই শেষে তাদের পরিবারের কাছে হন্তান্তর করা হবে।”
ঢাকা/শাহীন/মাসুদ