অভিনয় জীবনের এক যুগ পেরিয়ে গেলেও তাদের বন্ধুত্ব এখনো অটুট। তৌসিফ মাহবুব ও সাফা কবির—দুজনই তরুণ প্রজন্মের জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী। এই জুটির বন্ধুত্বের সূচনা ‘অলটাইম দৌড়ের ওপর’ নাটকের শুটিং সেটে। এটি পরিচালনা করেন আদনান আল রাজীব। সেই প্রথম কাজই তাদের জীবনে নিয়ে আসে বিশেষ এক সম্পর্ক—গাঢ় বন্ধুত্ব। 

বন্ধু দিবসে সাফা কবিরকে শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে তৌসিফ মাহবুব বলেন, “১২ বছরের বন্ধুত্বে আমরা অনেক ঝগড়া করেছি, মারামারি করেছি, অভিমান করেছি। কিন্তু বন্ধুত্ব একটুও কমেনি।” 

এই দীর্ঘ সময়ে সাফাকেই মিডিয়ার সেরা বন্ধু মনে করেন তৌসিফ। বিয়ের পরামর্শ দিয়ে এ অভিনেতা বলেন, “তোকে (সাফা) একটা কথা কখনো বলিনি। সবাই বলেছে, আমি না বললেও চলত। কিন্তু এবার বন্ধুত্ব নয়, দায়িত্ব নিয়েই বলছি—সাফা, তুই বিয়ে কর!”

আরো পড়ুন:

বাবা হলেন শ্যামল মাওলা

স্ত্রীর পা ছুঁয়ে আশীর্বাদ নিয়ে আলোচনায় গুরমিত

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক র বন ধ ত ব

এছাড়াও পড়ুন:

দুবাই থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার ৫৭ মামলার আসামি

চট্টগ্রামে বাড়ি। তাঁর বিরুদ্ধে রয়েছে ৫৭টি মামলা। তবে তিনি প্রায় পাঁচ বছর ধরে পালিয়ে ছিলেন দুবাইয়ে। গ্রেপ্তার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে দেশে ফিরছিলেন। এরপরও তাঁর রক্ষা হয়নি তাঁর। সিলেটে বিমানবন্দর থেকেই পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন পলাতক এই আসামি।

গতকাল শনিবার বিকেল চারটার দিকে গ্রেপ্তার হওয়া এই ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫)। বিমানবন্দরে নিয়োজিত ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রামের পটিয়া থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। আজ রোববার সকালে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বাড়ি পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের পাইরোল গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আবদুস সালাম। চট্টগ্রাম নগরের চাক্তাইয়ে ফিশারিঘাটে মাছের আড়ত ছিল রুহুল আমিনের।

পুলিশ জানায়, মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে হওয়া মামলাগুলোর বেশির ভাগই চেক প্রতারণার অভিযোগে করা। এর মধ্যে ১০টি মামলায় তাঁর সাজা হয়েছে। বাকি মামলা বিচারাধীন। বিদেশভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পরোয়ানাভুক্ত এই আসামি সাজা ও গ্রেপ্তার এড়াতে দুবাইয়ে পালিয়ে যান। পাঁচ বছর পর সেখান থেকে গোপনে সিলেট হয়ে দেশে ফিরছিলেন তিনি।

পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নুরুজ্জামান আজ দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, পটিয়া থানার পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তার রুহুল আমিনকে গতকাল রাতেই সিলেট থেকে পটিয়ায় নিয়ে আসা হয়। এরপর আজ সকালে পটিয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ