ভারতের দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় একটি দরগাহর ছাদের কিছু অংশ ধসে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি অনলাইন।

পাট্টে শাহ দরগাহ শরীফ  ভবনটি ১৬ শতকে নির্মিত মোঘল বাদশাহ হুমায়ুনের সমাধি কমপ্লেক্সের মধ্যে অবস্থিত।

ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া দৃশ্যে ভবনের একপাশের ছাদ ধসে পড়া অবস্থায় দেখা গেছে। উদ্ধারকর্মীদের ঘটনাস্থলে দেখা গেছে।

অসমর্থিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ২৫-৩০ বছরের পুরনো ছাদটি ধসে পড়ার সময় ভবনের ভেতরে ইমামসহ ১৫-২০ জন ছিলেন। ঘটনাস্থলটি ঘিরে রাখা হয়েছে।

এর আগে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছিল, বাদশাহ হুমায়ুনের সমাধিসৌধের গম্বুজ ধসে পড়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে ৯ জন আটকা পড়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা

দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। 

আরো পড়ুন:

চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন

১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা

পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।  

বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”

ঢাকা/ইমরান/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ