শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দিতে কিনশাসায় পৌঁছেছেন ১৮০ পুলিশ সদস্য
Published: 27th, August 2025 GMT
বাংলাদেশ পুলিশের একটি ফর্মড পুলিশ ইউনিট জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেওয়ার উদ্দেশে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে পৌঁছেছে। এ ইউনিটে ৭০ নারী পুলিশ সদস্যসহ ১৮০ জন রয়েছেন। কন্টিনজেন্টের নেতৃত্বে আছেন পুলিশ সুপার জান্নাত আফরোজ।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বেলা পৌনে ১টায় ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তারা।
বিমানবন্দরে অতিরিক্ত আইজি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স) খোন্দকার রফিকুল ইসলাম, ডিআইজি (অপারেশন্স) মো.
বাংলাদেশ পুলিশের ফর্মড পুলিশ ইউনিট (এফপিইউ) ২০০৫ সাল থেকে এবং নারী কন্টিনজেন্ট ২০১১ সাল থেকে গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের পদযাত্রা সূচিত হয় ১৯৮৯ সালে, নামিবিয়া মিশনে। বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের ২১৫ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। এর মধ্যে এফপিইউ মিশনে ১৭৮ জন এবং ইন্ডিভিজুয়াল পুলিশ অফিসার (আইপিও) ৩৭ জন। বাংলাদেশ পুলিশের ৭৫ জন নারী পুলিশ সদস্য শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত রয়েছেন। তাদের মধ্যে এফপিইউ মিশনে ৬৮ জন এবং ইন্ডিভিজুয়াল পুলিশ অফিসার (আইপিও) পদে ৭ জন। পুলিশের ২১ হাজার ৮১৬ জন সদস্য শান্তিরক্ষা মিশনে অত্যন্ত দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন শেষে দেশে ফিরেছেন। বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশ পুলিশের ২৪ জন সদস্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। জাতিসংঘের ম্যান্ডেট বাস্তবায়নের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ পুলিশের অনন্য অবদান বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।
ঢাকা/এমআর/রফিক
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর শ ন ত রক ষ সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
রাবিপ্রবিতে ‘ফ্রম ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার’ বিষয়ক সেমিনার
রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবিপ্রবি) ক্যারিয়ার গঠনে ‘ফ্রম ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার’ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (২ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন-১ এর সভা কক্ষে ম্যানেজমেন্ট বিজনেস সোসাইটির (এমবিএস) আয়োজনে এবং খাগড়াছড়ির অ্যাডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আরো পড়ুন:
জুলাই সনদে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি: ইউপিডিএফ
রাঙামাটিতে পিসিসিপির ডাকা হরতাল প্রত্যাহার
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আতিয়ার রহমান। তিনি বলেন, “যেকোনো ক্যারিয়ারে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গকে- অন্তর্ভুক্তি, স্বাধীনতা এবং প্রাধিকার বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। যে চাকরিতে এই তিনটি জিনিস থাকবে, সেসব চাকরি স্বাচ্ছন্দ্য ও মর্যাদাপূর্ণ হবে।”
শিক্ষার্থীদেরকে তাদের বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন স্কিলে উন্নত করার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, “দক্ষতার ঘাটতিগুলো শনাক্ত করে সেগুলো কাটিয়ে উঠে নিজের দক্ষতা, যোগ্যতা ও সততা দিয়ে ক্যারিয়ারে সফল হতে হবে। এছাড়াও নিজেদের যে পেশায় আগ্রহ ও দক্ষতা আছে, তা বেছে নিতে হবে।”
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, রাবিপ্রবির রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ জুনাইদ কবির, প্রক্টর সহকারী অধ্যাপক সাদ্দাম হোসেন, ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ডিন সহযোগী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রহিম উদ্দিন, ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সূচনা আখতার প্রমুখ।
এছাড়া অ্যাডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউটের সিইও আমির হোসেন রোজেলসহ প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য কর্মকর্তারা ক্যারিয়ার গঠনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
ঢাকা/শংকর/মেহেদী