রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাতের সহিংস ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যার দিকে আবার সেখানে হামলার ঘটনা ঘটেছে। কার্যালয়টিতে ভাঙচুরের পর আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।

কার্যালয়ের সামনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন আছে। তবে কারা হামলাটি করেছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

আরো পড়ুন:

জড়িত প্রশাসনের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আন‌তে হ‌বে: জামায়াত

জাপা নিষিদ্ধসহ তিন দাবি, ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম গণঅধিকার পরিষদের

ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী অভিযোগ করেছেন, গণঅধিকার পরিষদের লোকজন এই হামলা চালিয়েছে।

জাতীয় পার্টির অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, “আমরা আমাদের বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে পুরানা পল্টন, প্রেসক্লাব, মৎস্য ভবন, নয়া পল্টন হয়ে আমাদের দলীয় কার্যালয় গিয়ে শেষ করেছি। আমাদের মিছিল থেকে কোনো হামলা চালানো হয়নি।”

এর আগে শুক্রবার জাপা ও গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কাকরাইলে সংঘর্ষ হয়। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লাঠিপেটায় গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হকসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।

গত এক বছরে একাধিকবার জাতীয় পার্টির অফিসে হামলার ঘটনা ঘটে।

ঢাকা/রায়হান.

রুহানী/সাইফ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন র ল হক ন র

এছাড়াও পড়ুন:

হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় গেলেন নুর

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তিনি হাসপাতাল ছাড়েন।

আরো পড়ুন:

নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়নি: ঢামেক পরিচালক

গণঅধিকারের সমাবেশে বিভিন্ন দলের নেতা: জাতীয় পার্টিকে দ্রুত নিষিদ্ধ কর‌তে হবে

ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বিষয়টি জানিয়ে বলেন, “নুরুল হক নুরকে হাসপাতালের ভিআইপি কেবিন-১ থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। পরে বিকেল পোনে ৫টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে তিনি নিজ বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হন।”

এর আগে গত ২৯ আগস্ট রাতে বিজয়নগরে জাতীয় পার্টির (জাপা) নেতাকর্মীদের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই দিন রাত সোয়া ৯টার দিকে সংঘর্ষ হয়, এতে গণঅধিকার পরিষদের নেতা নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানসহ অন্তত ৫০ জন আহত হন।

নুরুল হক নুরকে প্রথমে রাজধানীর ইসলামিয়া হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসকদের পরামর্শে রাত ১১টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি প্রায় ১৭ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন।

ঢাকা/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় গেলেন নুর