গত ১১ বছর নিয়ে যা লিখলেন শাকিব খান
Published: 4th, September 2025 GMT
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আগের চেয়ে সরব হয়েছেন ঢালিউড সুপারস্টার সাকিব খান। ফেসবুকের পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামে নিজের ছবি প্রকাশ করছেন, গুণীজনদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন, স্মরণ করছেন। সম্প্রতি তিনি ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ করেছেন দুটি লুক—একটি ১১ বছর আগের ‘লাভ আজকাল’ সিনেমার, অন্যটি সাম্প্রতিক সময়ের। বুধবার ছবি দুটি পোস্ট করে শাকিব খান লিখেছেন, ‘গত ১১ বছরে শেখা, উত্থান-পতন—প্রতিটি অধ্যায় আমাকে আরও শক্তিশালী করেছে।’
সময়ে এগিয়ে গেছে, সঙ্গে সঙ্গে এগিয়ে গেছে এই তারকার জীবনের গল্পও। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তার জীবনে পরিবর্তন এসেছে, কিন্তু প্রতিটি অভিজ্ঞতা তাকে নতুনভাবে গড়ে তুলেছে।চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের ২৫ বছর পার করেছেন তিনি। দীর্ঘ এই যাত্রায় প্রায় দেড় দশকের বেশি সময় ধরে সামনে থেকে বাংলা সিনেমার বর্তমান ইতিহাসকে ভবিষ্যৎ-এর দিকে এগিয়ে দিচ্ছেন তিনি। তবে এই সাফল্য সহজে পাননি তিনি। এই পথচলায় ছিল চ্যালেঞ্জ, ছিল ব্যর্থতা আর ঘরে দাঁড়ানোর সাহস। এই দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি দেখেছেন উত্থান-পতন, পেয়েছেন সমালোচনা, জয় করেছেন কোটি দর্শকের হৃদয়।
আরো পড়ুন:
প্রতিটা ভুল আমাকে শিখিয়েছে: শাকিব খান
জয়কে নিয়ে সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন শাকিব–অপু!
নিজের লড়াইয়ের গল্প বলতে গিয়ে শাকিব খান অকপটে স্বীকার করেছেন, ‘‘জীবনে চলার পথে হার মানিনি, কারণ, প্রতিটা ভুল আমাকে শিখিয়েছে। পিছিয়ে পড়িনি, কারণ, প্রতিটি ব্যর্থতা আমাকে গড়ে তুলেছে। যখন পৃথিবী বলেছে ‘পারবে না’, আমি বলেছি,‘ দেখে নিও’। সময় বারবার পরীক্ষা নিয়েছে, কিন্তু আমি থামিনি।’’
উল্লেখ্য, করোনা–পরবর্তী সময়ে বাংলা সিনেমার দর্শকেরা পর্দায় খুঁজে পেয়েছেন অন্য রকম এক শাকিব খানকে। বদলে গেছে তার দৃষ্টিভঙ্গি, পর্দায় নিজেকে উপস্থাপনের ধরন, এমনকি দর্শকের সঙ্গে সম্পর্কও।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।
দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।
ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।
৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।
ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট